বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আঞ্চলিক সহযোগিতার সুবিধার ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক ‘মডেল সম্পর্ক’ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
স্থানীয় সময় বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রয়্যাল ওভার-সিস লিগে ‘হাউ এ বিলিয়ন পিপল সি দ্য ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক সম্মেলনে মতবিনিময়কালে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের এক প্রশ্নের জবাবে গত ১০ বছরে ঢাকা –নয়াদিল্লির মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতি তুলে ধরে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনমিকস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আঞ্চলিক সহযোগিতার সুবিধার ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক ভারতীয় উপমহাদেশে একটি ‘মডেল সম্পর্ক’ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। গত ১০ বছরে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতি তুলে ধরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ কথা বলেছেন। খবর ইকোনমিক টাইমসের।
প্রতিবেদনে বলা হয়,নিরাপত্তা, আঞ্চলিক সংযোগ, শেয়ার করা সমৃদ্ধি এবং ইন্দো-প্যাসিফিকের ক্ষেত্রে ভারতের পররাষ্ট্র নীতিতে ঢাকার অগ্রাধিকার সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের কাছে জানতে চান লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম। এর জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন,‘আজ আমাদের সম্পর্ক ভারতীয় উপমহাদেশে আঞ্চলিক সহযোগিতার সুবিধার ক্ষেত্রে একটি মডেল সম্পর্ক হিসেবে দাঁড়িয়েছে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের স্থল সীমানা নির্ধারণ করার বিষয়টিকে বড় পরিবর্তন হিসেবে উদাহরণ দিয়ে এস জয়শঙ্কর আরও বলেন,‘সমুদ্রসীমা নিয়ে আমাদের মতপার্থক্য ছিল এবং আমরা সালিশির জন্য গিয়েছিলাম। আমরা একমত হয়েছিলাম যে রায় যাই হোক না কেন, আমরা উভয়েই সেটা মেনে চলব। যখন রায় আসে তখন আমরা তা পালন করেছি। অনেক কিছুই আমাদের পক্ষে ছিল না। এটি অঞ্চল এবং দেশগুলার জন্য একটি ভাল উদাহরণ।’
সংযোগ, সহযোগিতা, জ্বালানি সরবরাহ ও বন্দরের ব্যবহার তুলে ধরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে যে দেশগুলোর মধ্যে রেল যোগাযোগ ও একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছিল এবং এখন ভারত উত্তর-পূর্বের জন্য বাংলাদেশের বন্দরগুলো ব্যবহার করছে আর বন্দর দিয়ে আরও বেশি যানবাহন আসায় তারা উপকৃত হচ্ছে।
আলোচনায় ভারত-চীন সম্পর্ক, কানাডার সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক বিরোধ এবং দেশের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ অন্যান্য বিষয়গুলোও উঠে আসে।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনমিকস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আঞ্চলিক সহযোগিতার সুবিধার ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক ভারতীয় উপমহাদেশে একটি ‘মডেল সম্পর্ক’ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। গত ১০ বছরে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতি তুলে ধরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ কথা বলেছেন। খবর ইকোনমিক টাইমসের।
প্রতিবেদনে বলা হয়,নিরাপত্তা, আঞ্চলিক সংযোগ, শেয়ার করা সমৃদ্ধি এবং ইন্দো-প্যাসিফিকের ক্ষেত্রে ভারতের পররাষ্ট্র নীতিতে ঢাকার অগ্রাধিকার সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের কাছে জানতে চান লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম। এর জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন,‘আজ আমাদের সম্পর্ক ভারতীয় উপমহাদেশে আঞ্চলিক সহযোগিতার সুবিধার ক্ষেত্রে একটি মডেল সম্পর্ক হিসেবে দাঁড়িয়েছে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের স্থল সীমানা নির্ধারণ করার বিষয়টিকে বড় পরিবর্তন হিসেবে উদাহরণ দিয়ে এস জয়শঙ্কর আরও বলেন,‘সমুদ্রসীমা নিয়ে আমাদের মতপার্থক্য ছিল এবং আমরা সালিশির জন্য গিয়েছিলাম। আমরা একমত হয়েছিলাম যে রায় যাই হোক না কেন, আমরা উভয়েই সেটা মেনে চলব। যখন রায় আসে তখন আমরা তা পালন করেছি। অনেক কিছুই আমাদের পক্ষে ছিল না। এটি অঞ্চল এবং দেশগুলার জন্য একটি ভাল উদাহরণ।’
সংযোগ, সহযোগিতা, জ্বালানি সরবরাহ ও বন্দরের ব্যবহার তুলে ধরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে যে দেশগুলোর মধ্যে রেল যোগাযোগ ও একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছিল এবং এখন ভারত উত্তর-পূর্বের জন্য বাংলাদেশের বন্দরগুলো ব্যবহার করছে আর বন্দর দিয়ে আরও বেশি যানবাহন আসায় তারা উপকৃত হচ্ছে।
আলোচনায় ভারত-চীন সম্পর্ক, কানাডার সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক বিরোধ এবং দেশের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ অন্যান্য বিষয়গুলোও উঠে আসে।
