চলতি বছর হজ আয়োজনে নতুন নতুন বিধান ও শর্ত চালু করেছে সৌদি আরব সরকার। শুধুমাত্র হজ ভিসা দিয়েই হজযাত্রীরা এবার জেদ্দা, মদিনা এবং মক্কা শহরে ভ্রমণ করতে পারবেন।অন্য শহরে ভ্রমণের জন্য এই হজ ভিসা গ্রহণযোগ্য নয়। হজ ভিসা শুধুমাত্র হজ মৌসুমের জন্যই বৈধ বলে বিবেচিত হবে।
সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এক ঘোষণায় জোর দিয়ে বলেছে, হজ ভিসা শুধুমাত্র জেদ্দা, মদিনা ও মক্কা শহরের জন্য প্রয়োজ্য হবে। সৌদি আরবে কোনো কাজ করা, বসবাস বা নির্ধারিত শহরের বাইরে ভ্রমণের জন্য হজ ভিসা বৈধ নয়।
মন্ত্রণালয়ের ঘোষণায় আরও বলা হয়, সৌদি সরকারের এই বিধিনিষেধ লঙ্ঘনকারী ভবিষ্যতে হজে অংশ নেওয়ার অনুমতি নাও পেতে পারেন। তাকে দেশ থেকেও বের করে দেওয়া হতে পারে।
এছাড়া, হজ ভিসা শুধুমাত্র হজ মৌসুমের জন্যই বৈধ। এই সময়ের মধ্যে হজ ভিসা নেওয়া ব্যক্তিদের ওমরাহ পালন বা যেকোনো ধরনের আর্থিক বা অবৈতনিক কাজের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে নতুন বিধিতে।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের দেশগুলো ছাড়া যে সকল আন্তর্জাতিক দর্শনার্থী হজ পালন করতে চান তাদের অবশ্যই হজ ভিসা নিতে হবে।সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভিসা প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ইলেকট্রনিক রেজিস্ট্রেশন চালু করেছে বলেও জানিয়েছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এদিকে, চলতি বছর হজ মৌসুমে বৈধ ও অবৈধ হজযাত্রীদের চিহিৃত করতে প্রত্যেক বৈধ হজযাত্রীকে আলাদা করে একটি ডিজিটাল ট্যাগ দিবে সৌদি সরকার। নিবন্ধন ছাড়া যাতে অবৈধভাবে কেউ হজ করতে না পারে তার জন্য বৈধ হজযাত্রীদের চিহ্নিত করতে প্রত্যেককে আলাদা করে এই ডিজিটাল ট্যাগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীদের প্রথম দলটি সৌদি আরবে পৌঁছাবে দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে। ঠিক তার আগেই অবৈধ বিদেশি হজযাত্রীদের রুখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হলো।
এরইমধ্যে ইন্দোনেশিয়ায় বৈধ হজযাত্রীদের জন্য এই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে সৌদি আরবে যাওয়া হজযাত্রীদের প্রত্যেককে একটি করে ডিজিটাল নুসুক কার্ড দেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল এই নুসুক কার্ডে সংশ্লিষ্ট হজযাত্রীর প্রয়োজনীয় সব তথ্য মজুত থাকবে এবং কেউ চাইলে এই ডিজিটাল কার্ড দেখায়ে হজের জন্য পবিত্র কাবা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন। এ ছাড়া, হজের অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা পালনেও বিভিন্ন জায়গায় এই ডিজিটাল কার্ড প্রদর্শন করতে হবে বলে সৌদি হজবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
এছাড়া, নিজ নিজ দেশে হজযাত্রীদের জন্য ভিসা ইস্যু করার পর এই কার্ড সংশ্লিষ্ট হজ অফিস বিদেশি হজযাত্রীদের কাছে হস্তান্তর করবে। এ ছাড়া, হজ পারমিট ইস্যু করার পর স্থানীয় সৌদি হজযাত্রীরা দেশটির সংশ্লিষ্ট সরকারি কার্যালয় থেকে এই কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।
এমআর//
সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এক ঘোষণায় জোর দিয়ে বলেছে, হজ ভিসা শুধুমাত্র জেদ্দা, মদিনা ও মক্কা শহরের জন্য প্রয়োজ্য হবে। সৌদি আরবে কোনো কাজ করা, বসবাস বা নির্ধারিত শহরের বাইরে ভ্রমণের জন্য হজ ভিসা বৈধ নয়।
মন্ত্রণালয়ের ঘোষণায় আরও বলা হয়, সৌদি সরকারের এই বিধিনিষেধ লঙ্ঘনকারী ভবিষ্যতে হজে অংশ নেওয়ার অনুমতি নাও পেতে পারেন। তাকে দেশ থেকেও বের করে দেওয়া হতে পারে।
এছাড়া, হজ ভিসা শুধুমাত্র হজ মৌসুমের জন্যই বৈধ। এই সময়ের মধ্যে হজ ভিসা নেওয়া ব্যক্তিদের ওমরাহ পালন বা যেকোনো ধরনের আর্থিক বা অবৈতনিক কাজের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে নতুন বিধিতে।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের দেশগুলো ছাড়া যে সকল আন্তর্জাতিক দর্শনার্থী হজ পালন করতে চান তাদের অবশ্যই হজ ভিসা নিতে হবে।সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভিসা প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ইলেকট্রনিক রেজিস্ট্রেশন চালু করেছে বলেও জানিয়েছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এদিকে, চলতি বছর হজ মৌসুমে বৈধ ও অবৈধ হজযাত্রীদের চিহিৃত করতে প্রত্যেক বৈধ হজযাত্রীকে আলাদা করে একটি ডিজিটাল ট্যাগ দিবে সৌদি সরকার। নিবন্ধন ছাড়া যাতে অবৈধভাবে কেউ হজ করতে না পারে তার জন্য বৈধ হজযাত্রীদের চিহ্নিত করতে প্রত্যেককে আলাদা করে এই ডিজিটাল ট্যাগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীদের প্রথম দলটি সৌদি আরবে পৌঁছাবে দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে। ঠিক তার আগেই অবৈধ বিদেশি হজযাত্রীদের রুখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হলো।
এরইমধ্যে ইন্দোনেশিয়ায় বৈধ হজযাত্রীদের জন্য এই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে সৌদি আরবে যাওয়া হজযাত্রীদের প্রত্যেককে একটি করে ডিজিটাল নুসুক কার্ড দেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল এই নুসুক কার্ডে সংশ্লিষ্ট হজযাত্রীর প্রয়োজনীয় সব তথ্য মজুত থাকবে এবং কেউ চাইলে এই ডিজিটাল কার্ড দেখায়ে হজের জন্য পবিত্র কাবা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন। এ ছাড়া, হজের অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা পালনেও বিভিন্ন জায়গায় এই ডিজিটাল কার্ড প্রদর্শন করতে হবে বলে সৌদি হজবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
এছাড়া, নিজ নিজ দেশে হজযাত্রীদের জন্য ভিসা ইস্যু করার পর এই কার্ড সংশ্লিষ্ট হজ অফিস বিদেশি হজযাত্রীদের কাছে হস্তান্তর করবে। এ ছাড়া, হজ পারমিট ইস্যু করার পর স্থানীয় সৌদি হজযাত্রীরা দেশটির সংশ্লিষ্ট সরকারি কার্যালয় থেকে এই কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।
এমআর//
