আমদানি-রপ্তানি

ভারত থেকে এলো ১০০ মেট্রিক টন চাল

বায়ান্ন প্রতিবেদন

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১০০ মেট্রিক টন আতপ চাল চাল আমদানি হয়েছে। গেলো মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) ভারত থেকে ৪টি পণ্যবাহী ট্রাকে করে এসব চাল স্থলবন্দরে এসেছে। 

বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ।

তিনি বলেন, চালগুলো আমদানি করেছেন আল আমিন এন্টারপ্রাইজের মাধ্যমে পহর ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি প্রতিষ্ঠান। 

স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরটি দিয়ে প্রায় ৯৮ শতাংশ পাথর আমদানি হয়ে থাকে। পাথর ছাড়াও এ বন্দর দিয়ে মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, হাজমলা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিক দানা, রেললাইনের স্লিপার, খৈল, আদা ও চিটাগুড় আমদানি করা হয়। এ বন্দর দিয়ে ভারত ও নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, মোটরসাইকেল, ব্যাটারিসহ নানা ধরনের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে।

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, চারদেশীয় স্থলবন্দর হিসেবে এ স্থলবন্দরটির গুরুত্ব অপরিসীম। বেশ কয়েক বার চাল আমদানি হয়েছিল। মাঝখানে কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর আবার চাল আমদানি হয়েছে। এভাবে যদি চালের পাশাপাশি বন্দর সংশ্লিষ্ট দেশগুলো থেকে ভোগ্যপণ্য হিসেবে ফলমূল আমদানি করা যায় তাহলে এখানে খাদ্যপণ্যের দাম কমবে।

বাংলাবান্ধায় লোড-আনলোড শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ইদ্রিস আলী গণমাধ্যমকে  বলেন, আমাদের পাথর আমদানির পাশাপাশি এখন এ বন্দরটি দিয়ে চুন, মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, হাজমলা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিক দানা, রেললাইনের স্লিপার, খৈল, আদা ও চিটাগুড় আমদানি করা হচ্ছে। যদি খাদ্যসামগ্রী আমদানি করা যায় তাহলে আমাদের দেশের ভোগ্যপণ্যের দাম কমে যাবে।

এএম/

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন বন্দর | চাল