Connect with us

ফুটবল

‘ডাবল’ জিততে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মার্টিনেজ

Avatar of author

Published

on

আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপ জয়ী লাউতেরো মার্টিনেজের সামনে একই মৌসুমে বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের বড় সুযোগ অপেক্ষা করছে। ফুটবলের ইতিহাসে একই মৌসুমে এই দুই শিরোপা জয়ী ফুটবলারের তালিকাটা খুব একট বড় নয়। সেখানে নাম লেখানোর সুযোগটি কাজে লাগাতে উন্মুখ ইন্টার মিলানের আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার লাউতারো মার্টিনেজ।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে শনিবার ইস্তানবুলে ইংলিশ চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটির মুখোমুখি হবে ইন্টার মিলান।

একই মৌসুমে বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের ডাবল অর্জনের খাতায় নাম লেখাতে পেরেছেন এখন পর্যন্ত মাত্র ৯ জন ফুটবলার। সেই তালিকায় নাম লেখানোয় উন্মুখ মার্টিনেজ জানান, “বিশ্বকাপ ফাইনালে আমার যে অনুভূতি ছিল, এখনও তাই আছে, শুধু জার্সি বদলেছে। এগুলো ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ এবং সব খেলোয়াড়ই খেলতে চায়।”

২৫ বছর বয়ী এই ফরোয়ার্ড আরও জানান, “ অবশ্যই আমার জন্য খুব ইতিবাচক মৌসুম এটি। মৌসুমটা কীভাবে কেটেছে এবং আমি যা কিছু করেছি, তাতে আমি খুশি। এখন আমরা সম্ভাব্য সেরা উপায়ে শেষ করার আশা করছি। লক্ষ্য অর্জনের একেবারে শেষ পদক্ষেপ এটি। আমাদের অবশ্যই প্রস্তুত থাকতে হবে। ইন্টার ও ক্লাবের সবার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।”

 

Advertisement

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ফুটবল

কোপা আমেরিকার জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করল ব্রাজিল

Published

on

যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কোপা আমেরিকার জন্য দল ঘোষণা করেছে ব্রাজিল। টুর্নামেন্ট শুরু হতে এখনো ১.৫ মাসের মতো বাকি আছে। স্কোয়াডে সুযোগ হয়নি মিডফিল্ডার ক্যাসিমিরোর। এছাড়াও বাদ পড়েছেন অ্যান্টোনি, রিচার্লিসন। চোটের কারণে এবারের আসর খেলা হচ্ছে না নেইমারের। বাকি সদস্যরা নিয়মিত ও অনুমেয়।

কোচ দরিভাল জুনিয়রের অধীনে ব্রাজিলের স্কোয়াড ঘোষণা হলো সবার আগে। ২৩ সদস্যের স্কোয়াডে ক্যাসিমিরোর না থাকা কিছুটা বিস্ময়ের। অভিষেক হয়নি এমন দুই খেলোয়াড়ের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে। তাঁরা হচ্ছেন ফুলব্যাক গুয়েলহার্মে অ্যারেনা এবং ফরোওয়ার্ড এভানিলসন।

আগামী ২০ জুন থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত চলবে কোপা আমেরিকার এবারের আসর। জুনের শুরুতে দুই-একটি অনুশীলন ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে ব্রাজিলের।

 

ব্রাজিল স্কোয়াড :

Advertisement

গোলরক্ষক- অ্যালিসন বেকার, এডারসন, বেনতো

ডিফেন্ডার– দানিলো, ইয়ান কতু, গুয়েলহারমে অ্যারেনা , ওয়েনডেল, বেরাল্ডো, এদার মিলিতাও, গ্যাব্রিয়েল মাগাহেস, মারকুইনহোস।

মিডফিল্ডার– আন্দ্রেস পেরেরা, ব্রুনো গুইমারেস, ডগলাস লুইজ, হোয়াও গোমেস, লুকাস পাকুয়েতা।

ফরোয়ার্ড- এন্ড্রিক, এভানিলসন, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনালি, রাফিনহা, রদ্রিগো, সাভিনহো, ভিনিসিয়াস জুনিয়র

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

নিলামে মেসি-বার্সা চুক্তির ন্যাপকিন পেপার

Published

on

মেসি ও বার্সেলোনার মধ্যে চুক্তি হয়েছিল একটি ন্যাপকিন পেপারের মাধ্যমে। যে ন্যাপকিনটি অবশেষে নিলামে উঠতে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে নিলাম হওয়ার কথা থাকলেও, তা মালিকানা দ্বন্দ্ব থাকায় স্থগিত হয়ে যায়। তবে নিলামটি আবারও শুরু হতে যাচ্ছে ব্রিটিশ নিলাম হাউস বোনহামসে। জানা যায়, বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ থেকে ৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত উঠতে পারে এই ন্যাপকিনের মূল্য।

ন্যাপকিনটির নিলাম হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের মার্চ মাসে।  কিন্তু মালিকানা প্রশ্নে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। প্রায় দুই দশক ধরে এই ন্যাপকিনটি ছিল আর্জেন্টিনার ফুটবল এজেন্ট হোরাচিও গ্যাগিওলির কাছে। নিলাম নিয়ে আলোচনা ওঠার পর আরেক এজেন্ট জোসেফ মিনগোলা মালিকানার দাবি তোলেন।

নিলাম হাউস থেকে অবশ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখন আর এর মালিকানা নিয়ে কোনো অসুবিধা নেই। যেখানে হোরাচিওর নামেই এটি তালিকাভুক্ত করা আছে।

মেসির সাথে বার্সার চুক্তি হয় ২০০০ সালে। মেসির বয়স তখন কেবল ১৩ বছর। আর্জেন্টিনা থেকে বার্সেলোনায় আসেন ট্রায়াল দিতে। ট্রায়াল পর্যায়ে এতই চমকে দেন যে, সেসময়কার বার্সা ক্রীড়া পরিচালক মেসির পরিবারকে খাবারের নিমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। খাবারের হোটেল থেকে পাওয়া এক ন্যাপকিনে মেসির সাথে বার্সেলোনার ঐতিহাসিক সেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

মেসির সাথে বার্সেলোনার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয় ২০২১ সালে। ক্লাবটির হয়ে ৭৭৮ ম্যাচ খেলে ৬৭২ গোল করেন এই ফুটবলার। চুক্তি থাকাকালীন জিতেছেন অসংখ্য পুরস্কার- যেখানে ফিফা বর্ষসেরা, ব্যালন ডি’অর এর মতো অর্জন ছিল। ক্লাবের হয়ে জিতেছেন ১০ টি লা লিগা, ৪ টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। বার্সেলোনার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ছিলেন মেসি। চুক্তি শেষ হওয়ার পর ভক্ত-সমর্থকদের মানতেও বেশ সময় লেগেছে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

জামালকে প্রাপ্য অর্থ দিতে আর্জেন্টিনা ক্লাবকে নির্দেশ দিয়েছে ফিফা

Published

on

জামাল ভুঁইয়া খেলতে গিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার ক্লাব সোল দে মায়োতে। তৃতীয় বিভাগের এই ক্লাবটিতে ৭ মাস ছিলেন জামাল। যদিও চুক্তি ছিল দেড় বছরের। চুক্তির আগে চলে আসার যৌক্তিক কারণও আছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়কের। ক্লাবটি থেকে এই সময়কালে কোনো বেতন পাননি জামাল। যা নিয়ে ফিফার ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। অভিযোগ খতিয়ে দেখে রায় জানিয়েছে ফিফা।

ফিফার দেওয়া রায় জামালের পক্ষে গিয়েছে। এর মানে দাঁড়াচ্ছে, সোল দে মায়ো থেকে ১ লাখ ৬২ হাজার ৯৮০ ডলার পাবেন তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা দাঁড়াচ্ছে মোট ১ কোটি ৯০ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। গত সাত মাস ধরে বেতন পাননি এই ফুটবলার। প্রতি মাসে ১২ হাজার ডলার দেওয়ার কথা ছিল এই আর্জেন্টাইন ক্লাবের। সাত মাসের বেতন তো ছিল, এর সাথে যোগ হয়েছে কিছু জরিমানা, কিছু সুদ। ক্লাবটিকে ৪৫ দিন সময় দেওয়া হয়েছে, যে সময়কালের মধ্যে জামালের পুরো টাকা ফেরত দিতে হবে।

জামালকে দেড় বছরের চুক্তিতে সোল দে মায়ো নিজেদের দলে নেয়। জাতীয় দলের এই অধিনায়ক যখন সেখানে যান, মাসের পর মাস অতিবাহিত হচ্ছে- কিন্তু কোনো বেতন প্রদান করা হচ্ছিল না। যা জামালকে বেশ আহত করে। ফলে সাত মাস শেষেই সেখান থেকে ফিরে এসে দেশে আবাহনী লিমিটেডের সাথে যোগ দেন।

সোল দে মায়োকে বলা হয়েছে আগামী ১০ দিনের মধ্যে আপিল করতে। পরবর্তীতে নির্ধারিত অর্থ প্রদান করতে না পারলে, ফিফার আইন অনুযায়ী যেতে হবে ক্লাবটিকে। যেখানে ৩ মাস স্থানীয় ও বিদেশী খেলোয়াড় নিবন্ধনের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে আর্জেন্টিনার এই ক্লাবটির উপর।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত