Connect with us

লাইফস্টাইল

অফিসের কাজে মানসিক চাপ? কমাতে যা করবেন

Avatar of author

Published

on

বর্তমান গতিশীল বিশ্বে কর্মক্ষেত্রে চাপ বা উদ্বেগ খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। কাজের সময়সীমা নিয়ে উদ্বিগ্ন হলে বা কাজের চাপে দিশাহারা হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হলে সতর্ক হোন। মানসিক সুস্থতা এবং সামগ্রিক উৎপাদনশীলতার জন্য এগুলো বুঝতে পারা এবং পরিচালনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক গলপ পোল অনুসারে, ৬২% কর্মক্ষেত্রে অবিরাম স্ট্রেস এবং ৩৩% কাজের পরিবেশের কারণে প্রতিদিন ৫-৩০ মিনিট উৎপাদনশীল কাজের ক্ষতির কারণ হয়ে উঠেছে। একই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ১০% কর্মী মনে করেন যে তারা এমন পরিবেশে কাজ করেন যেখানে কর্মীরা কাজের চাপের কারণে শারীরিক সহিংসতায় জড়িত এবং ২৯% তাদের সহকর্মী চিৎকার করে যখন ১৯% কর্মক্ষেত্রে চাপ ও উদ্বেগের কারণে তাদের আগের চাকরি ছেড়ে এসেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমীক্ষা অনুমান করে যে, কর্মক্ষেত্রে উদ্বেগ এবং চাপ প্রতি বছর কমপক্ষে এক ট্রিলিয়ন উৎপাদনশীলতা হারায়। চিকিৎসা গবেষকরা পরামর্শ দেন যে, কেউ যদি কর্মক্ষেত্রে চাপ এবং উদ্বেগের সঙ্গে লড়াই করেন তাহলে এই পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে-

চাপ এড়িয়ে যাবেন না

সমস্যা সমাধানের প্রথম ধাপ হলো সমস্যাকে স্বীকৃতি দেয়া। অফিসে আপনি চাপ বা উদ্বিগ্ন বোধ করতেই পারেন। এই অনুভূতিগুলো অস্বীকার করা বা দমন করার অভ্যাস থাকলে তা বাদ দিন। কারণ এড়িয়ে গেলে তা সমস্যাগুলো আরও তীব্র করে তুলতে পারে। তাই চাপ অনুভব করলে তা স্বাভাবিকভাবেই গ্রহণ করুন। এটিই সমস্যা মোকাবিলার প্রথম পদক্ষেপ।

ভারসাম্য রাখুন

Advertisement

কাজ এবং ব্যক্তিগত সময়ের মধ্যে স্পষ্ট সীমারেখা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ভারসাম্য মানসিকভাবে আপনাতে সতেজ রাখবে। কাজের সময় নির্ধারণ করা, নিয়মিত বিরতি নেওয়া, সন্ধ্যায় বা সপ্তাহান্তে নিজের মতো করে সময় কাটানোর মতো অভ্যাস রাখুন। এতে অফিসে কাজের কারণে চাপ বা উদ্বেগের পরিমাণ অনেকটাই কমে আসবে।

সরাসরি কথা বলুন

সবচেয়ে বড় চাপের একটি হলো কারও সঙ্গে সংযোগ না থাকা। কোনোকিছু নিয়ে অতিরিক্ত চাপ অনুভব করলে সহকর্মী বা উর্ধ্বতনদের সাথে সরাসরি কথা বলুন। তারা কাজের চাপ পরিচালনা করতে সাহায্য করবেন। তাদের কাছ থেকে নতুন দৃষ্টিকোণ, সমাধান বা সংস্থানের কার্যকরী পরামর্শ পেতে পারেন। মনে রাখবেন, সাহায্য চাওয়া দুর্বলতার লক্ষণ নয়; এটি মানসিক সুস্থতার দিকে একটি সক্রিয় পদক্ষেপ।

মেডিটেশন

গ্রাউন্ডিং ব্যায়াম, গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশল এবং মেডিটেশন অন-দ্য-স্পট এর মতো হালকা ব্যায়াম বেছে নিতে পারেন। এতে আপনার চাপ ও উদ্বেগ কমে গিয়ে প্রশান্তি ফিরে আসবে। কয়েক মিনিট গভীল শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে আপনার নিজেকে অনেকটাই হালকা মনে হবে।

Advertisement

প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন

একটানা যদি চাপ অনুভব করেন, তাহলে তা সমাধানের জন্য একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। এভাবে চাপ অনুভব করা কোনো দুর্বলতা নয়। প্রত্যেকেই কর্মজীবনের কোনো না কোনো সময়ে চাপের সম্মুখীন হয় যা তাদের মানসিক সুস্থতাকে বিঘ্নিত করতে পারে। এক্ষেত্রে দক্ষ বা বিশেষজ্ঞ কারও পরামর্শ নিন।

Advertisement

রেসিপি

মুরগি-ইলিশ-সাবু খিচুড়ি রান্না করবেন যেভাবে

Published

on

খিচুড়ি হলো বাঙালির এক তৃপ্তিদায়ক লোভনীয় খাবার। এই পদ শুধু রসনার তৃপ্তি নয়, এ হলো বাঙালির চিরন্তন ভালোবাসা, বাসনা। চালে-ডালে যে ফুটন্ত রসায়ণ তৈরি হয়, তাতে ফোড়ন পড়ে তৈরি হয় অমৃত। শীত-গ্রীষ্ম, বর্ষা, সহজ রান্নায় খিচুড়ি আমাদের ভরসা। বর্ষণমুখর দিনেও রান্না ঘরে চলুক ‘খিচুড়ি অ্যালার্ট’। রইল একাধিক ভিনস্বাদের রেসিপি।

মুরগির মাংসের ভুনা খিচুড়ি

উপকরণ-

পিয়াজ কুচি ৩ টেবিল চামচ

১০টি লবঙ্গ

Advertisement

২ টুকরো দারচিনি

৫ টি এলাচ

১ টি তেজপাতা

আদা বাটা ১ টেবিল চামচ

রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ

Advertisement

জিরেগুঁড়ো দেড় চা চামচ

হলুদগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ

ধনেগুঁড়ো ১ চা চামচ

মুরগির মাংস

পোলাওয়ের চাল ৩ কাপ

Advertisement

মুসর ডাল ও মুগ ডাল দেড় কাপ

গোটা জিরে

কাঁচা লঙ্কা

নুন-চিনি

প্রণালী-

Advertisement

একটি প্যানে ৩-৪ টেবিল চামচের মতো তেল দিয়ে গরম মশলা (১০টি লবঙ্গ, ৫ টি এলাচ, ২ টুকরো দারুচিনি, তেজপাতা ১টি ) ফোড়ন দিন। এবার পিয়াজ কুঁচি দিয়ে ভেজে নেবেন। এতে ১ টেবিল চামচ আদাবাটা, ১ টেবিল চামচ রসুনবাটা, দেড় চা চামচ জিরেগুঁড়ো, ১ টেবিল চামচের মতো হলুদগুঁড়ো, ১ চা চামচ ধনেগুঁড়া, দেড় চা চামচের মতো লঙ্কাগুঁড়ো দিয়ে কষিয়ে নেবেন। তেল ছেড়ে এলে স্বাদমতো নুন দিয়ে মুরগির মাংস দিয়ে কষিয়ে নেবেন।

এবার পোলাওয়ের চাল, মুসর ডাল ও মুগ ডাল (মুগ ডাল ভেজে নিতে হবে) দিয়ে ভেজে নেবেন। এরপর ৮ কাপ গরম পানি এবং হাফ কাপ দুধ দিয়ে দেবেন। কিছুক্ষণ ঢেকে রাখবেন। এবার ৫-৬ টি কাঁচালঙ্কা দিয়ে ৪-৫ চা চামচ পরিমাণ ঘি দেবেন। খিচুরি আধঘণ্টার জন্য দমে দিয়ে মাঝে মাঝে একটু নেড়ে দেবেন। সবশেষে আঁচ নিভিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করে নামিয়ে পরিবেশন করুন মুরগির মাংসের ভুনা খিচুড়ি।

ইলিশ খিচুড়ি

উপকরণ-

মুগ ডাল- ১ কাপ, মুসুরের ডাল- ১ কাপ, বাসমতী চাল- ৪ কাপ, ইলিশ মাছ- দেড় কেজি, সয়াবিন তেল- ১/৩ কাপ, সর্ষের তেল- ১/৩ কাপ, দারচিনি- ৩টি, এলাচ- ৫টি, তেজপাতা- ২টি, শাহি জিরে- ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি- ১ কাপ, হলুদের গুঁড়ো- ১ চা চামচ, নুন- স্বাদ মতো, লঙ্কার গুঁড়ো- স্বাদ মতো, আদা বাটা- ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা- ১ টেবিল চামচ, কাঁচা লঙ্কা।

Advertisement

প্রণালী-

মাঝারি আঁচে মুগ ডাল ভেজে নিন। হালকা লাল হতে শুরু করলে নামিয়ে নিন। চালের সঙ্গে দু’ধরনের ডাল মিশিয়ে ধুয়ে রেখে দিন পানি ঝরানোর জন্য। ইলিশ মাছ টুকরো করে স্বাদ মতো নুন ও ১ চা চামচ করে হলুদ ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে মেখে নিন। হাঁড়িতে দু’ধরনের তেল একসঙ্গে গরম করে ইলিশ মাছের টুকরো গুলো ভেজে নিন। ভাজা হয়ে গেলে মাছ উঠিয়ে সেই তেলেই দারচিনি, এলাচ, তেজপাতা ও শাহি জিরে দিয়ে দিন। এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিন। পেঁয়াজ নরম হয়ে গেলে আদা বাটা, রসুন বাটা, লঙ্কার গুঁড়ো ও হলুদের গুঁড়ো দিয়ে নাড়তে থাকুন। ৩-৪ টেবিল চামচ পানি দিন। কষানো হয়ে গেলে পানি ঝরিয়ে রাখা চাল-ডালের মিশ্রণ ও স্বাদ মতো নুন দিয়ে নেড়ে নিন। ভেজে নেওয়া হলে ১০ কাপ গরম পানি দিন। ফুটে উঠলে ওভেন মিডিয়ামে করে ঢেকে দিন হাঁড়ি। পানি শুকিয়ে খানিকটা ভেজা থাকা অবস্থায় হাঁড়ির অর্ধেক খিচুড়ি উঠিয়ে মাছগুলো দিয়ে দিন। দমে রাখুন ১০ মিনিট। নামিয়ে পরিবেশন করুন গরম গরম।

সাবুর খিচুড়ি

উপকরণ-

সাবুদানা, গাজর, আলু সেদ্ধ ছোট চৌকো করে কাটা, ২-৩ টি কাঁচালঙ্কা, ১/২ টমেটো কুচিঁ, ২টেবিল চামচ কারিপাতা, ১চা চামচ গোটা জিরে, ১চা চামচ আদাবাটা, স্বাদ অনুযায়ী সন্ধক নুন, ২টেবিল চামচ তেল/ঘি, স্বাদ মতো মিষ্টি, ১/৪ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো

Advertisement

প্রণালী-

সাবু দানা খুব ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে যাতে স্টার্চ না থাকে। এবার সাবুদানা পানিতে ভিজিয়ে ২-৩ঘন্টা রাখুন। সাবু ফুলে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। এবার বাড়তি পানি ঝড়িয়ে রাখতে হবে। আলু সেদ্ধ করে কেটে নিন। টমেটো, গাজর ছোট টুকরো করে কাটতে হবে। আদা বেটে নিন। এবার প্যনে ঘি/তেল দিয়ে গরম হলে জিরে ফোড়ন দিন। ভাজা গন্ধ বেরলে কারিপাতা দিয়ে নেড়ে চেড়ে গাজর কুচি দিয়ে অল্প ভেজে আলু ও আদা কুচি দিয়ে ভাজতে হবে। এই সময় আন্দাজমত নুন দিতে হবে। টম্যাটো ও কাঁচালঙ্কা দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে মিষ্টি দিতে হবে। এবার সাবুদানা দিয়ে হালকা হাতে নাড়তে হবে। ঢাকনা বন্ধ করে ফুটতে দিন মিনিট খানিক। সবজি দিয়ে এই সাবুর খিচুড়ি দারুণ লাগে উপোস মুখে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ঘন ঘন বজ্রপাত হচ্ছে, টিভি-ফ্রিজ-ওয়াশিং মেশিন সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে

Published

on

বজ্রপাত

অসহনীয় গরমের পর গেলো দু’দিন ধরে দুপুর থেকে শহর ভিজছে বৃষ্টিতে। সঙ্গে একরাশ ঝোড়ো হাওয়া আর আকাশে বিদ্যুতের ঝলকানি। প্রবল শব্দে বাজও পড়ছে! এই সময় ঘরের বৈদ্যুতিক যন্ত্রগুলোর প্রতি নজর দিতে হবে। কারণ বাজ পড়ে টিভি, ফ্রিজ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কী ভাবে এই বিপদ এড়ানো যায়, তা জেনে রাখা জরুরি।

১. প্রথমেই সমস্ত যন্ত্রপাতি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ ছিন্ন করুন। আকাশ মেঘলা হয়ে এলেই সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রপাতির সুইচ বন্ধ করে দিন।

২.শুধু ফ্রিজ কিংবা টিভি নয়, বজ্রপাতের সময় ওয়াইফাই চালানো থাকলেও সেটা বন্ধ করে দিন। না হলে রাউটার খারাপ হয়ে যেতে পারে।

৩. ‘আর্থিং’ করা আছে বলে বাজ পড়লেও টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন অক্ষত থাকবে, এ ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। অনেক সময় ‘আর্থিং’ করা থাকলেও বিপদ হতে পারে। তাই ঝুঁকি না নেয়াই ভাল।

৪. বাইরে বজ্রবিদ্যুৎ, ঘরে যদি একান্তই ল্যাপটপ চালাতে হয় তা হলে, প্লাগ থেকে খুলে নিয়ে ব্যাটারিতে চালাতে পারেন। কিন্তু কোনো ভাবেই বিদ্যুৎ সংযোগ যেন না থাকে।

Advertisement

৫. মোবাইল ফোন চার্জে বসানো থাকলে সঙ্গে সঙ্গে প্লাগ থেকে তা খুলে নিন। চার্জ না থাকলেও বজ্রপাতে চার্জ দেয়ার ঝুঁকি নেবেন না।

৬. বাড়িতে ‘লাইটনিং অ্যারেস্টার’ অবশ্যই যেন থাকে এবং সেটা ঠিকঠাক রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থাও করতে হবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

দইয়ে রয়েছে যেসব উপকার, তবে…

Published

on

প্রচণ্ড তাপদাহে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি এবং শাকসবজি খাওয়া উচিত। তবে আরো একটি খাবার আছে, যাকে আপনি প্রত্যেক দিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন সেটি হল দই। দইয়ে রয়েছে নানান উপকার।

দই খাওয়ার সঠিক নিয়ম :

গরম দই কখনও খাবেন না। দই সবসময় ঠাণ্ডা খাবেন, না হলে দইয়ের মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। দইয়ের মধ্যে পানি মেশানো হলে একটি শীতল ভাব যোগ হয় যার ফলে আপনার শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে আপনার যদি স্থূলতার সমস্যা থাকে তাহলে দই খাবেন না।

দই খেলে হয় কী কী উপকার

শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে: গরমকালে শরীর ডিহাইড্রেশন হয়ে যাওয়া কোনও নতুন কথা নয়। শুধুমাত্র প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে শরীরের জলের চাহিদা মিটবে না তাই অবশ্যই প্রতিদিন খেতে হবে দই। দই খেলে শুধুমাত্র শরীর হাইড্রেটেড থাকবে তা নয়, শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্যও দইয়ের জুড়ি মেলা ভার।

Advertisement

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: দইয়ের মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক উপাদান, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই অসহ্য গরমে যে কোনও সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তাই দই খেতে হবে রোজ।

হজম ক্ষমতার উন্নতি করে: দইয়ের মধ্যে থাকে এমন কিছু ভালো ব্যাকটেরিয়া যা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। হজম ক্ষমতা উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা থেকে দূরে রাখে আপনাকে।

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করে: দইয়ের মধ্যে থাকা উচ্চ পরিমাণে ক্যালসিয়াম আপনার স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি ঘটায়। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন বি12 লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায় এবং শরীরকে সুস্থ রাখে।

মানসিক অবসাদ দূর করে: প্রতিদিন দই খেলে মানসিক অবসাদ দূর হয় এবং মুড ভালো থাকে। এছাড়া দই শরীর থেকে বাজে কোলেস্ট্রল দূর করে দেয় এবং হৃদপিণ্ডকে ভালো রাখে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত