Connect with us

আন্তর্জাতিক

গাজায় খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করলো ডব্লিউএফপি

Published

on

গাজায়-খাদ্য-সংকট

যুদ্ধবিধ্বস্ত  গাজায় দেখা দিয়েছে চরম খাদ্যসংকট। এ অবস্থায় গাজায় উত্তরাঞ্চলে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ডব্লিউএফপি। ফলে মানবেতর দিন পার করছেন গাজাবাসীরা।

বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাড়ে চারমাস ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় বোমা হামলা ও স্থল অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। এ অবস্থায় গাজার উত্তরাঞ্চলে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ডব্লিউএফপি। ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণে তাদের খাদ্য সরবরাহকারী যানবাহনগুলো সম্পূর্ণরূপে বিপর্যয় এবং সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের সংস্থাটি।

সংকটে জর্জরিত গাজাবাসীর জন্য খাদ্য সরবরাহ করা জরুরি হলেও তা বন্ধ করে দিয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। মূলত ভূখণ্ডটিতে ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণে এই পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছে সংস্থাটি।

ডব্লিউএফপি বলেছে, এই সিদ্ধান্তটি নেয়া সহজ ছিল না। তাদের সদস্যরা ব্যাপক ভিড়, বন্দুক হামলা এবং লুটপাটের সম্মুখীনও হয়েছেন।

Advertisement

সংস্থাটি জানিয়েছে, খাদ্য সরবরাহকারীদের ও সহায়তাগ্রহণকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

জাতিসংঘের সংস্থাটি আরও বলেছে, তারা তিন সপ্তাহ আগে প্রথমে উত্তর গাজায় খাবার দেয়া বন্ধ করেছিল। কারণ সেখানে তাদের একটি ট্রাকে হামলা হয়েছে। তবে তারা চলতি সপ্তাহে পুনরায় খাবার সরবরাহ শুরুকরেছিল। কিন্তু গত রোববার ও সোমবার তাদের যানবাহনগুলো লক্ষ্য করে ইসরাইলি সেনারা গুলি চালায়।

সংস্থাটি আরও বলেছে, ক্ষুধার্ত গাজাবাসীরা খাবারের প্যাকেটগুলো কাড়াকাড়ি করে ছিঁড়ে ফেলে এবং তারা ড্রাইভারকেও মারধর করেছে।

এর আগে, মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে আল জাজিরা জানিয়েছে, উত্তর গাজায় খাবারের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি ছোড়ে ফিলিস্তিনিরা। এতে অন্তত একজন নিহত ও ১০ জন আহত হয়েছেন।

Advertisement

আন্তর্জাতিক

ফ্রিজে গরুর মাংস, ১১টি বাড়ি গুড়িয়ে দিলো পুলিশ

Published

on

সংগৃহীত প্রতীকী ছবি

ফ্রিজে গরুর মাংস রাখার অভিযোগে বুলডোজার দিয়ে ১১টি বাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছে পুলিশ। শুধু তাই নয়, কোরবানির জন্য আনা দেড় শতাধিক গরু উদ্ধার করেছে তারা। কোরবানির জন্য গরুকে জড়ো করা ও গো-হত্যার ‘অভিযোগে অভিযুক্ত’ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। হন্যে হয়ে অপর ১০ জনকে খুঁজছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন)পুলিশের নির্দেশে ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের আদিবাসী অধ্যুষিত মান্দলা জেলায়।

ভারতের মধ্যপ্রদেশে ২০১২ সালেই গো-হত্যা প্রতিরোধ আইন কঠোর করা হয়েছে।  গরুর মাংস কেনা-বেচা নিষিদ্ধ।  যদি এরাজ্যে কেউ গো-হত্যায় অভিযুক্ত হয়, তবে ৭ বছর পর্যন্ত তার সাজা হতে পারে।

মান্দলা জেলা পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, কোরবানির জন্য নইনপুরের ভাইওয়াহি এলাকায় বিপুল সংখ্যক গরু এনে রাখার তথ্য পেয়েই পুলিশ অভিযান চালায় এবং ১৫০টিরও বেশি গরু উদ্ধার করে। আর বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়  ১১ অভিযুক্তদের ঘরবাড়ি।

ঘর থেকে গরুর চামড়া ও হাড়গোড় উদ্ধারের পর বেআইনিভাবে গো-মাংস বিক্রি রুখতেই এই কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে রাজ্য পুলিশ।

Advertisement

মান্দলা জেলার পুলিশ সুপার রজত সাকলেচা বলেন, ‘সন্দেভাজন ১১জনের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তাদের ঘরের ফ্রিজ থেকে গরুর মাংস, পশুর চর্বি, গরুর চামড়া ও হাড়গোড় উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় সরকারি পশু চিকিৎসক সেগুলো গরুর মাংস ও হাড়গোড় বলে নিশ্চিত করেন। তবে আরও নিশ্চিত হওয়ার জন্য উদ্ধারকৃত গরুর মাংসের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য হায়দ্রাবাদে পাঠানো হয়। অভিযুক্তদের বাড়িগুলো সরকারি জমিতে নির্মাণ করায় সেগু্লো গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।

গরু উদ্ধার ও গরুর মাংস পাওয়ার পর শুক্রবার রাতেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে অভিযুক্তদের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং অন্য ১০ জনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

‘শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের’ মধ্য দিয়ে শেষ হলো হজ

Published

on

সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরীর কাছে মিনায় হাজীগণ ‘শয়তানকে পাথর নিক্ষেপে’র মধ্যদিয়ে আজ রোববার (১৬ জুন) চলতি বছরের হজের অন্যতম প্রধান আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেন। এরপর পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে ঈদুল আজহা উদযাপন করছেন তারা।

রোববার (১৬ জুন) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এএফপি’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘শয়তানের উদ্দেশ্যে পাথর নিক্ষেপের’ জন্য শনিবার রাতে হাজিরা পাথর সংগ্রহ করেন এবং মুজদালিফায় আকাশের নিচে রাতযাপন করেন। সেখানে তারা ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যেই খোলা জায়গায় বসে প্রার্থনা করেছেন।

এ বছর বিভিন্ন দেশ থেকে সৌদি আরবে হজ পালন করতে গেছেন ১৮ লাখ মুসলমান। মক্কার স্থানীয় সময় আজ ভোর থেকেই মক্কা আল-মুকাররামার বাইরে অবস্থিত মিনা উপত্যকায় শয়তানের প্রতীকী তিনটি কংক্রিটের দেয়ালের প্রতিটিতে সাতটি করে পাথর নিক্ষেপ শুরু করেন হাজিরা। ইসলামের ধর্মীয় এ রীতিটি হযরত ইব্রাহিমের (আঃ) তিনটি স্থানে শয়তানকে পাথর ছুঁড়ে মারার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বলা হয়, সেখানে শয়তান তাকে তার পুত্রকে কুরবানি দেয়ার জন্য আল্লাহর আদেশ পালন থেকে বিরত করার চেষ্টা করেছিল।

এর আগে পাথর মারার রীতি পালন করতে গিয়ে মিনায় একাধিকবার পদদলিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১৫ সালে সেখানে সবচেয়ে ভয়াবহ পদদলনের ঘটনায় ২৩০০ হাজি প্রাণ হারান। এরপর থেকে হজের সময় মিনায় হাজিদের অতিরিক্ত ভিড় এড়াতে স্থানটি নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছে সৌদি সরকার।

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

প্লাস্টিকের দাঁত লাগিয়ে কুরবানির ছাগল বিক্রি!

Published

on

ছবি- টাইমস অফ ইন্ডিয়া

প্লাস্টিকের দাঁত লাগিয়ে কুরবানির ছাগল বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। ছাগলের মুখ থেকে এই নকল দাঁত খোলার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে।

গেলো শনিবার (১৬ জুন) ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের করাচির গুলবার্গ চৌরঙ্গী এলাকায়। আর এই ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ। খবর- টাইমস অফ ইন্ডিয়া 

পাকিস্তানি পুলিশ বলছে, ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারেন। এরপরই তারা এই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করেন।

পুলিশ আরো বলছে, অভিযুক্ত ব্যবসায়ী হায়দ্রাবাদের বাসিন্দা। পবিত্র ঈদুল আজহায় ছাগল বিক্রি করতে করাচিতে যান। এ ছাড়া এই বিষয়ে আরও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

আগামীকাল সোমবার ১৭ জুন পাকিস্তানে উদযাপিত হব ঈদুল আজহা।

Advertisement

এনএস/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version