শীতের মৌসুমে বাজারে গেলেই দেখা যাবে ফুলকপির ছড়াছড়ি। ছুটির দিন বিকালে নাস্তায় লুচির সঙ্গে ফুলকপির কোনও একটি পদ রাঁধবেন। তবে ডালনা, রসা, কষা কিংবা রোস্ট নয়! বানিয়ে ফেলুন কোর্মা। কী ভাবে তৈরি করবেন? রইল রেসিপি-
উপকরণ
ফুলকপি: ১টি
সর্ষের তেল: ৩ টেবিল চামচ
টমেটো কুচি: আধ কাপ
ঘি: ১ টেবিল চামচ
আদা: এক টুকরো
কাঁচা লঙ্কা: ৩-৪টি
কড়াইশুঁটি: আধ কাপ
গোটা জিরে: ১ চা চামচ
ধনে গুঁড়ো: ১ চা চামচ
জিরে গুঁড়ো: ১ চা চামচ
তেজপাতা: ৩-৪টি
শুকনো মরিচ: ২টি
কিশমিশ: ১ টেবিল চামচ
গরম মশলা গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
চারমগজ: ৩ টেবিল চামচ
পোস্ত: ৩ টেবিল চামচ
কাজুবাদাম: কয়েকটি
লবণ: স্বাদ অনুযায়ী
চিনি: ১ চা চামচ
মরিচ গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
হলুদ গুঁড়ো: আধ চা চামচ
গোটা গরম মশলা: ১ টেবিল চামচ
প্রণালী
একটু বড় বড় করে ফুলকপি কেটে গরম পানিতে নুন দিয়ে সামান্য ভাপিয়ে নিন। এবার ওই ফুলকপিতে অল্প ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, আদা বাটা ও সামান্য সরষের তেল মাখিয়ে রাখুন। চারমগজ, পোস্ত, কাঁচা লঙ্কা এবং কাজুবাদাম একসঙ্গে বেটে নিন। কিশমিশ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। কড়াইতে সর্ষের তেল এবং ঘি গরম করে নিন। তার মধ্যে গোটা গরম মশলা, গোটা জিরে, তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিন। একটু ভাজা হলে টমেটো কুচি ও আদা বাটা দিয়ে কষতে থাকুন। এবার একে একে কড়াইশুঁটি, চিনি, মরিচ গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, চারমগজ-পোস্ত বাটা দিন। স্বাদ মতো লবণ দিয়ে কষতে থাকুন। মশলা থেকে তেল বেরোতে শুরু করলে ফুলকপির টুকরোগুলো দিয়ে দিন। ভাল করে কষিয়ে নিন। প্রয়োজনে সামান্য পানি দিতে পারেন। নামানোর আগে গরম মশলা গুঁড়ো, কিশমিশ, কাজুবাদাম কুচি ছড়িয়ে দিন। মিনিট পাঁচেক নাড়াচাড়া করে উপর থেকে ঘি ছড়িয়ে দিলেই তৈরি ফুলকপির কোর্মা।