আমরা লক্ষ্য করি অনেকেই ঈদের তৃতীয় দিনে কুরবানির পশু জবাই করে থাকেন। দ্বিতীয় দিনের মধ্যেই যেন কুরবানি সম্পন্ন করেন। কারণ বর্জ্য অপসারণে আমরা একটানা ৭২ ঘণ্টা কাজ করব। সে জন্য তাদেরও বিশ্রাম প্রয়োজন রয়েছে। ঈদের ছুটির প্রয়োজন রয়েছে। বললেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ শনিবার (৯ জুলাই) দুপুরে জাতীয় ঈদগাহ পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমাকে এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, আগামীকাল ঈদুল আজহার প্রধান জামাত জাতীয় ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হবে। ঈদুল ফিতরের মতো এবারও মানুষ পরিবার নিয়ে সন্তোষজনকভাবে ঈদের জামাতে অংশ নিতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। এবার জাতীয় ঈদগাহে প্রায় ৩৫ হাজার মুসুল্লি ঈদের জামাতে অংশ নেবেন। তবে করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের জন্য এবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে সক্ষমতা অনুযায়ী ৩৫ হাজার মুসুল্লিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কুরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে বরাবরের মতো এবারও করপোশনের পক্ষ থেকে বিশাল কর্মযজ্ঞ নেওয়া হয়েছে। কুরবানির পশুর বর্জ্য এবং হাটের বর্জ্য-সবমিলিয়ে আমরা বিশাল এক কর্মযজ্ঞে লিপ্ত থাকি। সেই প্রস্তুতি আমরা এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছি।
আজ রাত ১১টা হতে হাটের বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হবে। আগামীকাল কুরবানির পর দুপুর ২টা থেকে পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করবো। আমরা আশাবাদী, আগের মতো এবারও সকল বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে সক্ষম হবো।