জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু করতে পারেনি বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ওভারে ৩ বলে ১ রান করে বোল্ড হয়ে যান লিটন কুমার দাস।
এদিকে তিন ওভার শেষে ১০ রান সংগ্রহ হতেই চট্টগ্রামের জহুর আহমদে চৌধুরী স্টেডিয়ামে হানা দিয়েছে বৃষ্টি। ৮ বলে ৩ রানে অপরাজিত তানজিদ। অন্য প্রান্তে ৭ বলে ৪ রানে অপরাজিত নাজমুল।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারেই ৮ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। তবে পরের ওভারে মেহেদী হাসানের বলে ০ রানে ফিরে যান ওপেনার ক্রেগ আরভিন। জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় উইকেট হারায় পঞ্চম ওভারে দলীয় ৩৬ রানে। দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা পেস অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের বলে ১৪ বলে ১৭ রান করে ফেরেন আরেক ওপেনার জয়লর্ড গাম্বি।
স্কোর বোর্ডে কোন রান যোগ না হতেই পরের ওভারে আরও ২ উইকেট হারায় সফরকারীরা। মেহেদী হাসানের প্রথম বলেই ১৬ রান করে রান আউট হন ব্রায়ান বেনেট। পরের বলেই গোল্ডেন ডাক মেরে আউট হয়ে যান অধিয়ানক সিকান্দার রাজা।
মেহেদীর ওইভারের শেষ বলে ২ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। পরের ওভারে বল হাতে নেন সপ্তম তাসকিন আহমেদ। প্রথম দুই বলেই ফিরিয়ে দেন শেন উইলিয়ামস (১ বলে ০) ও বার্লকে (১ বলে ০)।
৭ ওভারে ৬ উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ে সপ্তম উইকেটটি হারায় পরের ওভারেই। সাইফদ্দিনের বলে ২ রান করে আউট হন লুক জঙ্গি। ৪১ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর সর্বনিম্ন রানে অলআউট হওয়ার শঙ্কায় যখন জিম্বাবুয়ে। তখন ৮ম উইকেটে মাসাকাদজা–মাদান্দের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় দলটি। দুজন মিলে গড়েন ৭৫ রানের জুটি। ৩৯ বলে ৪৩ রান করা মাদান্দেকে ফিরিয়ে সেই জুটি ভাঙ্গেন তাসকিন। শেষ পর্যন্ত ১২৪ রান পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে জিম্বাবুয়ে।