জাতীয়
এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনা ৫২৬টি, নিহত ৫৫২
গেলো এপ্রিল মাসে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৫২ জন নিহত ও ৮৫২ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২১৫টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৩১ জন নিহত ও ১৭১ জন আহত হয়েছেন। যা মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ৩০ শতাংশ ও মোট দুর্ঘটনার ৪০ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (১১ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ পথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মোটরসাইকেল ছাড়াও একই সময়ে রেলপথে ৪২টি দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত, ৬৭ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১০টি দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত, ১৬ জন নিখোঁজ হয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৭৮টি দুর্ঘটনায় ৫৯৭ জন নিহত এবং ৯১৯ জন আহত হয়েছেন।
এছাড়া ২১৫টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৩১ জন নিহত, ১৭১ জন আহত হয়েছেন। যা মোট দুর্ঘটনার ৪০.৮৭ শতাংশ। নিহতের ৪১.৮৪ শতাংশ, আহতের ২০.০৭ শতাংশ ।
দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১৬৩ জন চালক, ৯০ জন পথচারী, ৩৭ জন পরিবহন শ্রমিক, ৩২ জন শিক্ষার্থী, ৪ জন শিক্ষক, ২৫ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ৭৩ জন নারী, ৬৩ জন শিশু, ১ জন সাংবাদিক, ৯ জন চিকিৎসক, ১ জন মুক্তিযোদ্ধা, ৩ জন আইনজীবী ও ১ জন প্রকৌশলী এবং ৮ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী রয়েছেন।
তার মধ্যে নিহত হয়েছেন ৪ জন পুলিশ সদস্য, ১ জন আনসার সদস্য, ১ জন বিমানবাহিনীর সদস্য, ২ জন বিজিবি সদস্য, ১৪৪ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ৭৮ জন পথচারী, ৪৭ জন নারী, ৪৩ জন শিশু, ৩০ জন শিক্ষার্থী, ২২ জন পরিবহন শ্রমিক, ৪ জন শিক্ষক, ৩ জন চিকিৎসক, ১ জন সাংবাদিক, ২ জন আইনজীবী, ১ জন প্রকৌশলী ও ৫ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।
দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৭৪০টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ৩০.৫৪ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২৩.২৪ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৫.১৩ শতাংশ বাস, ১৩.৬৪ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৫.৮১ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৬.৭৫ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৪.৮৬ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।
সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৮.৬৬ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২২.৬২ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৬.৩৪ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ১১.৭৮ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.১৯ শতাংশ গাড়ির চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং ০.৩৮ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে
দুর্ঘটনার ধরণ বিশ্লেষণে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ২৮.৫১ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৩৪.২২ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ৩০.৯৮ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এছাড়া সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫.৭০ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ০.১৯ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০.৩৮ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংঘটিত হয়েছে।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে, সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হলো
১. দেশের সড়ক মহাসড়কে মোটরসাইকেলের অবাধ চলাচল।
২. ব্যাটারিচালিত ও ইঞ্জিনচালিত তিন চাকার যানের ব্যাপক বৃদ্ধি।
৩. জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কে বাতি না থাকা।
৪. বিভিন্ন উৎসব মুহূর্তে হঠাৎ যাতায়াতকারী ব্যক্তিগত যানের চালকদের রাতে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চালানো।
৫. জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টার্নিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালকদের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে।
৬. মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা।
৭. উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাঁদাবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন।
৮. অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া যানবাহন চালানো।
জাতীয়
‘রেমাল’ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
দেশের উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। ইতিমধ্যে এর প্রভাবে বইছে দমকা বাতাস, সঙ্গে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। এটি রোববার (২৬ মে) বিকেল থেকে মধ্যরাতের মধ্যে পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে।
এ ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার সকালে ঘূর্ণিঝড় রেমাল নিয়ে দেয়া ১০ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তাতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে নতুন করে ৯ নম্বর বিপৎসংকেত দেখাতে হবে।
এ অবস্থায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও এর নিয়ন্ত্রণাধীন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ঘূর্ণিঝড়কেন্দ্রিক প্রস্তুতি ও প্রয়োজনীয় বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে অধিদপ্তর।
শনিবার (২৫ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্দেশনা দেয়া হয়।
নির্দেশনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা, বিকল্প বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাপনা তৈরি রাখা, মোবাইল যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধের মজুত রাখার নির্দেশ দেন।
পাশাপাশি তিনি অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উপকূলীয় হাসপাতালগুলোর যেকোনো চাহিদা তাৎক্ষণিকভাবে পূরণের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও জানান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন সার্বক্ষণিকভাবে খোঁজ নিচ্ছেন ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন।
নির্দেশনাসমূহ
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখতে হবে। জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ করতে হবে।
খাবার স্যালাইনসহ জরুরি প্রতিরোধ ও প্রতিষেধক ওষুধ এবং উপকরণ উপকূলবর্তী জেলায় পর্যাপ্ত মজুত রাখতে হবে।
প্রয়োজনীয় সংখ্যক পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং সাপে কামড় দেওয়া রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক অ্যান্টিভেনম মজুত রাখতে হবে।
উপকূলবর্তী এলাকায় মাঠকর্মীদের (স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারীসহ অন্যান্য) মাধ্যমে উপদ্রুত অঞ্চলে নিয়মিত পরিদর্শন এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে।
যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনে কর্মকর্তা/কর্মচারীর নৈমিত্তিক ছুটি বাতিলসহ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও চিকিৎসকদের কর্মস্থলে অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। এই সময়ে মাঠ পর্যায়ের সব কর্মকর্তার যেকোনো ট্রেনিং কয়েকদিন পিছিয়ে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে আয়োজন করতে হবে।
স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাম্বুলেন্সসমূহ প্রয়োজনীয় জ্বালানিসহ প্রস্তুত রাখতে হবে। যেসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স সচল আছে, সেসব ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স মেডিকেল টিম এবং প্রয়োজনীয় জ্বালানিসহ প্রস্তুত রাখতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণকক্ষ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। (নিয়ন্ত্রণ কক্ষের জরুরি হটলাইন নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮)
সর্বোপরি সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ও সতর্কতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা যেতে পারে।
জাতীয়
সকল মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
দুর্যোগ মোকাবিলা এবং দুর্গত মানুষের পাশে থাকার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সব মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বললেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান।
রোববার (২৬ মে) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিন্ত্রী বলেন, ৮ লাখের বেশি মানুষ ইতোমধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রে এসেছেন। বাকিদের আসার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে আপাতত স্কুল খোলা থাকবে তবে ক্লাস বন্ধ থাকবে। এছাড়া আজ সন্ধ্যা থেকে সোমবার (২৭ মে) সকাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু টানেলও বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন তিনি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ঘূর্ণিঝড় রেমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাপবিদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১০ এ বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১৯.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৪০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি আজ (২৬ মে) সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩০ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২৯৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে আজ রোববার সন্ধ্যা/মধ্যরাত নাগাদ মোংলার কাছ দিয়ে সাগর আইল্যান্ড (পশ্চিমবঙ্গ) খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে পারে। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
কেএস/
জাতীয়
ঘূর্ণিঝড় রেমাল: শাহ আমানতে বিমান ওঠানামা বন্ধ ঘোষণা
ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২৬ মে) দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ ঘোষণা বহাল থাকবে। পরিস্থিতির অবনতি হলে এ সময় আরও বাড়ানো হতে পারে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তসলিম আহমেদ ।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতি কমাতে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৮ ঘণ্টা বিমান ওঠানামা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিমানবন্দরের সম্পদ এবং মানুষের নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে, কলকাতা ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বন্দরের অপারেশনাল কাজ পুরোপুরি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
রোববার (২৬ মে) সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ৯ নম্বর বিপদ সংকেত ঘোষণার পর চট্টগ্রাম বন্দরে অ্যালার্ট-৪ জারি করা হয়েছে। এর আগে রাতে অ্যালার্ট-৩ জারির পর জোয়ারে সময় জেটিতে থাকা সব জাহাজ বের করে দেয়া হয়।
- অপরাধ4 days ago
পাঁচ কোটি টাকার চুক্তি, ২০ মিনিটের কিলিং মিশনে ছিলেন ৫ জন
- জাতীয়6 days ago
রামপুরার সড়ক ছেড়েছে রিকশাচালকরা
- আইন-বিচার7 days ago
এবার “রিচার্জ” এনার্জি ড্রিংকসকে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ
- অপরাধ7 days ago
ক্লাসে শিক্ষকের ঘাড় ধরে কিল-ঘুষি মারল ছাত্র
- বাংলাদেশ3 days ago
এমপি আজিম হত্যা: ট্যাক্সি চালককে আটক করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ
- টুকিটাকি3 days ago
কাউন্সিলিংয়ের নামে ছাত্রকে ৩০ বার ধর্ষণ
- অপরাধ3 days ago
এমপি আজীম হত্যা: মূল মাস্টারমাইন্ড কে এই শাহীন
- ঢাকা5 days ago
নিরাপত্তা জোরদারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন