Connect with us

বিনোদন

সেই ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় যা বললেন পরীমণি

Avatar of author

Published

on

পরী,রাজ,সুনেহা

ভোর থেকেই তোলপাড় দেশের শোবিজ অঙ্গন। ঘুম থেকে উঠেই সকাল সকাল যারা ভার্চুয়াল জগতে প্রবেশ করেছেন তারা ধীরে ধীরে বুঝতে পেরেছেন কোনো কিছু একটা ঘটেছে। সবাই লিংক খুঁজে বেরাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ছবি। ঘটনাটা আসলে কী? এ আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না চার অভিনয় শিল্পীর আপত্তিকর ভিডিও ও ছবি নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে গেছে।

তাও মধ্যরাতে মাত্র ১৭ মিনিটে অভিনেতা শরীফুল রাজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে ভাইরাল হয়। যদিও কিছুক্ষণ পরেই তা মুছে ফেলা হয়েছে। যেখানে সেকেন্ডে সেকেন্ডে বদলে যায় দুনিয়া সেখানে ১৭ মিনিট লম্বা এক সফর। হাতে হাতে চলে যায় সবার কাছে ভিডিও ছবি। একাধিক সূত্র থেকে বের হয়ে আসে সেগুলো।

তবে ভিডিও-ছবি নিয়ে বেশ দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন অভিনেত্রী সুনেরাহ বিনতে কামাল। কিন্তু তার লেখায় নাম না থাকলেও পরীমণির দিকে যে অভিযোগের তির ছুঁড়ে মেরেছেন, তা আর কারও বোঝার বাকি নেই।

পরীমণিও ছেড়ে কথা বলার মেয়ে যে নন তা তিনি ইতোমধ্যেই প্রকাশ করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে  সাংবাদিকদের তিনি জানান, ‘ওই মেয়েকে (সুনেরাহ) আমি চিনিই না। ওর সঙ্গে আমার কখনো কথাই হয়নি। তাহলে কেন ও আমাকে নিয়ে আজেবাজে মন্তব্য করছে। রাজের ফেসবুক থেকে প্রকাশিত ভিডিওগুলোতে অনেকেই দেখেছেন। ওখানে ওর মুখের ভাষা কেমন ছিল। আর ওরা কি স্বাভাবিক ছিল। এটা কোন ধরণের বন্ধুত্ব? রাজের ফেসবুক হ্যাক হয়নি। এটি করেছে ওই মেয়েই! কারণ রাজ ঘুমালে তার কোন হুশ থাকে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সংসার জীবন নিয়ে বেশ ভালোই ছিলাম। কিন্তু এটি অনেকের ভালো লাগছে না। তাই আমার সংসারের পেছনে লেগেছে তারা। তার কথা ও মাতলামি দেখেছেন? এবার বুঝেন। মানুষ মনে করে, দেশের সব মদ আমিই খাই! বাকিরা সবাই ধোয়া তুলসী পাতা। ওই মেয়ে হুমকি দিয়েছে, আইনের ভয় দেখিয়েছে- আইন কি শুধু তার জন্যই। আমিও তাকে দেখে নেব, ধৈর্যের একটা সীমা আছে! আমার মনে হয় ও (সুনেরাহ) আমার সংসারটা ভাঙার চেষ্টা করছে।’

Advertisement

সংসার জীবন ভালো যাচ্ছে না বলে অনেকদিনের গুঞ্জনকেও উড়িয়ে দিলেন পরীমনি। তিনি বলেন, ‘এসব আজাইরা কথা মানুষ কই পায়। আমরা ভালো আছি, সুখেই আছি। আমি অভিনয় আর সংসার জীবন নিয়ে ভালো আছি- এটা কারো পছন্দ হচ্ছে না। তাই এসব কথা ছড়াচ্ছে। গেল ক’দিন ধরে ছবির প্রচারণার কারণে দম ফেলার সময় পাচ্ছি না। এর মধ্যে আবার উটকো ঝামেলা। আমাকে ক্ষ্যাপালে এর পরিণাম ভালো হবে না!’

রাজ নাকি বাসায় ঠিকমত ফেরে না আর আপনিও নাকি নিজ বাসায় থাকেন? এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্বসুন্দরী’খ্যাত এই চিত্রনায়িকা বলেন, ‘এটা তো রাজের পুরোনো স্বভাব। আর আমি দুই বাসাতেই থাকি। এখন নিজ বাসায় আছি। আর আমাদের সংসার যদি ভেঙে যায়, তাহলে এর পেছনে দায়ী হবে ওই মেয়ে। আমি এর শেষটা দেখে নিতে চাই।’

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন রাজ-পরী। চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি তারা ঘোষণা দেন, তাদের ঘরে সন্তান আসছে। এরপরই হাতে থাকা সব কাজ দ্রুত শেষ করে সাময়িক বিরতিতে যান নায়িকা। এরপর ২০২২ সালের বুধবার (১০ আগস্ট) পুত্রসন্তানের মা হন চিত্রনায়িকা পরীমণি।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

বলিউড

কাপুর পরিবারের সঙ্গে আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের

Published

on

রবিবার তৃতীয়বারের মতো আইপিএল-এর ট্রফি জিতল শাহরুখের টিম কলকাতা নাইট রাইর্ডাস। সেদিনই ছিল আব্রামের জন্মদিন। দেখতে দেখতে ১১-এ পা দিলো শাহরুখ খান ও গৌরী খানের কনিষ্ঠ পুত্র আব্রাম খান। বলতে গেলে, বাবার চোখের মণি আব্রাম। সব সময়ে শাহরুখের সঙ্গেই থাকে তার আদরের ছোট ছেলে। চলতি বছর আইপিএলে প্রায় প্রতিটি ম্যাচে বাবার সঙ্গে দেখা গেছে আব্রামকে।

তাই স্বাভাবিকভাবেই রবিবার (২৬ মে) দিন’টি খান পরিবারের জন্য ছিল বিশেষ। এই আনন্দে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছেন শাহরুখ নিজেই। ছেলে আব্রামের সঙ্গে নাকি কাপুর পরিবারের যোগাযোগ বাড়াতে চান কিং খান। আর সে কারণে কারিনা কাপুরকে এক প্রস্তাব দিয়ে বসেন!

বলিউডে এক দিকে খান পরিবার, অন্যদিকে কাপুররা। পারিবারিক আভিজাত্যের দিক থেকে কেউ কম যান না। বলিউড ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারির তারকা শাহরুখ খান ও কারিনা কাপুর খান। জুটি বেঁধে একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন। তবে একটা আফসোস রয়ে গেছে শাহরুখের মনে। কাপুর পরিবারের মেয়ে কারিনার সঙ্গে কাজ করলেও এই পরিবারের পুরুষদের সঙ্গে কাজ করা হয়নি তাঁর।

শাহরুখের ইচ্ছে বাবার অপূর্ণতাই পূরণ করবে ছেলে আব্রাম। কারিনার ছেলে তৈমুর আলি খান ও আব্রাম ভবিষ্যতে একসঙ্গে কাজ করবে এমনটাই ইচ্ছে শাহরুখের। এই মুহূর্তে করিনার ছেলের বয়স ৬ বছর। তবে শাহরুখের এই পরিকল্পনা আরও আগের। ২০১৭ সালেই শাহরুখ তাঁর একটি অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে ডাকেন করিনাকে। তখনই অভিনেত্রী শাহরুখকে আক্ষেপের সুরেই জানান, কাপুর পরিবারের পুরুষদের সঙ্গে শাহরুখ মোটেও কাজ করেননা।

করিনা যেই না এমনটা বলেন, তখনই পরিকল্পনাটা চলে আসে অভিনেতার মাথায়। শাহরুখ বলেন, ‘আমার কাজ করা হয়নি। তবে বড় হয়ে তৈমুর ও আব্রাম একসঙ্গে কাজ করবে এটাই ইচ্ছে।’

Advertisement

আব্রাম ও তৈমুর দু’জনেই এখন অনেকটা ছোট, তবে এই দুই তারকাসন্তান বড়পর্দায় এলে সেই যুগলবন্দি দেখার অপেক্ষায় থাকবেন শাহরুখ ও কারিনার অনুরাগীরা!

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

‘বাংলাদেশিদের মতো এত আবেগি, পাগল ভক্ত দেখিনি’

Published

on

সংগৃহীত ছবি

‘আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়েছি। পাকিস্তান, ভারতে গিয়ে অনেক ভক্ত দেখেছি। কিন্তু বাংলাদেশিদের মতো এত আবেগি, পাগল ভক্ত দেখিনি। তারা আমাকে এতটা ভালোবাসে সত্যি ভাবিনি।’

রোববার(২৬ মে) রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল রেডিসন ব্লুতে সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড আয়োজিত ‘ট্রান্সফরমেশন জার্নি উইথ বুরাক অ্যাজিভিট’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশি ভক্তদের প্রশংসা করতে গিয়ে এমন মন্তব্য করলেন ঢাকা সফররত জনপ্রিয় তুর্কি সিরিয়াল কুরুলুস উসমান সিরিজের নায়ক বুরাক অ্যাজিভিট।

এদিন রাজধানীর রাস্তায় ঘুরে বেড়িয়েছেন তুরস্কের সুপার মডেল ও অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিট। পরে ওই প্রতিষ্ঠানের শোরুমে হাজির হন এই তারকা।

এসময় বুরাককে একনজর দেখতে সড়কে ভিড় জমান শত শত মানুষ। তাদের সামনেই ঢাকার রাস্তায় খোলা জিপে ঘুরেছেন এই অভিনেতা। এরপর ভক্ত ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে হাতে নেড়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।

বাংলাদেশে নিজের এত ভক্ত দেখে উচ্ছ্বসিত তুর্কি সিরিজ কুরুলুস ওসমানের অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিট আরও বলেন, ‘আমি কয়েকটি জনপ্রিয় সিরিজ করেছি। তার মধ্যে কুরুলুস ওসমান আপনাদের কাছে সবচেয়ে বেশি পছন্দ। আপনারা আমার সিরিজ দেখেন তা আমি জানি।’ এ সময় তিনি সবাইকে হাত নাড়িয়ে ও ইশারায় নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করেন।

Advertisement

প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালে মডেলিং দিয়ে শোবিজ অঙ্গনে প্রবেশ করেন বুরাক অ্যাজিভিট।  তুরস্কের শীর্ষ এই মডেল ২০০৫ সালে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা মডেল হিসেবে নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে বুরাক অ্যাজিভিট অভিনয় জগতে প্রকেশ করেন। উসমানী সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের ভূমিকায় অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেছেন তিনি। এছাড়া, জনপ্রিয় ‘সুলতান সুলেমান’  টিভি ধারাবাহিকেও তিনি মুহতেম ইয়েজিলকে মালকোওলু বালু বে চরিত্রে অভিনয় করেন।

৩৯ বছর বয়সী এই অভিনেতা ফাহরিয়ে ইভেনের সাথে কালিকুউ উপন্যাসের রূপান্তরকালে কামরান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ফারহিয়ে ইভেনের সাথে তিনি এক্ক সানা বেনজার সিনেমাটি তৈরি করেছিলেন। পরে মুরত বোজের বিপরীতে কার্দেয়িম বেনিম মুভিতে অভিনয় করেছেন। ২০১৫ সালে তিনি তুর্কি নাটক সিরিজ কারা সেভদাতে কমল সয়াদির চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। আজিভিট হ’ল বিআরকে’র প্রোডাকশনের প্রযোজকও।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ডে জড়ালেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি!

Published

on

ঢালিউডের আলোচিত অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি। সংগৃহীত ছবি

সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত অভিনেত্রী মাহিয়া মাহির। হাতে নেই কোনো সিনেমা, চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনেও হেরেছেন, অনেক চেষ্টার পরেও টিকিয়ে রাখতে পারেননি দ্বিতীয় সংসারও।  তবে ঢালিউডে আবারও দুর্দান্ত কামব্যাক করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।  এজন্য নিয়মিত জিমে গিয়ে নিজেকে ফিট রাখছেন।

কিছুদিন আগে একটি ফটোশুটে অংশ নিয়েছিলেন মাহিয়া মাহি। পরে নিজের ফেসবুকে ওই ফটোশুটের মাত্র এক মিনিটের নাচের ভিডিও শেয়ার করেন। মুহুর্তেই এটি দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে নেট দুনিয়ায়। নেটিজেনদের বেশিরভাগই মাহিকে এমন রূপে দেখে প্রশংসা করেন।

তবে সম্প্রতি একটি অনলাইন জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হওয়ার কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে সমালোচিত হচ্ছেন এই ঢালিউডের আলোচিত এই নায়িকা। অনলাইন জুয়া কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন মাহি।

তবে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ এমন সাইটের শুভেচ্ছা দূত হওয়াদের মধ্যে মাহিয়া মাহি-ই প্রথম নন। এর আগে এমন সাইটের বিজ্ঞাপন ও শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নাম জড়িয়েছে জয়া আহসান, অপু বিশ্বাস ও নুসরাত ফারিয়ার।  এদের মধ্যে জয়া ও ফারিয়াকে শুধু বিজ্ঞাপনে পাওয়া গেলেও অপু কাজ করেছেন শুভেচ্ছাদূত হিসেবে!

এনিয়ে দর্শক ও ভক্তদের মাঝে কঠোর সমালোচনার ঝড় শুরু হলে তাদের বেশিরভাগই দাবি করেন, ভুল তথ্যে তাঁরা এগুলোতে জড়িয়ে পড়েছিলেন।  তবে মাহি তাদের কাতারে না থেকে সব জেনে-বুঝেই জুয়ার কোম্পানির প্রচার করছেন। এমনটাই মনে করছেন মাহির ভক্ত ও নেটিজেনদের অনেকে।

Advertisement

বাংলাদেশের সংবিধান ও আইনে জুয়া খেলা একেবারেই নিষিদ্ধ।  সংবিধানের ১৮ (২) অনুচ্ছেদে নৈতিকতা রক্ষায় রাষ্ট্রের দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে, জুয়াখেলা নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।তবে সাম্প্রতিক সময়ে অনলাইন জুয়ার প্রসার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।

এ ধরনের নিষিদ্ধ বেটিং প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হওয়ায় মাহির নৈতিকতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তবে বিষয়টি নিয়ে মাহি মুখে কুলুপ এঁটেছেন। একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। প্রতিবারই মোবাইল কল কেটে দিয়েছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত এই অভিনেত্রী।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত