Connect with us

ছাত্র-শিক্ষক

নবীন বরণ কাল, র‌্যাগিং প্রতিরোধে শক্ত অবস্থানে ইবি

Avatar of author

Published

on

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২২-২৩ বর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে আগামীকাল শনিবার (২ সেপ্টেম্বর)। ২০৯টি আসন ফাঁকা রেখেই ক্লাস কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ক্লাস শুরুর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন বিভাগ নিজ আয়োজনে শিক্ষার্থীদের বরণ করবে। এদিকে ইবিতে ঘটে যাওয়া র‌্যাগিংয়ের ঘটনা দেশব্যাপী নাড়া দেওয়ার ফলে নবীন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে র‌্যাগিং প্রতিরোধে বিশ্ববিদ্যালয় শক্ত অবস্থানে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে পরিচয়ের নামে র‌্যাগিং, র‌্যাগিং প্রতিরোধসহ বিভাগগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শনিবার সকালেও এন্টি র‌্যাগিং ভিজিল্যান্স কমিটির উদ্দোগে ক্যাম্পাসজুড়ে সচেতনতামূলক মাইকিং করা হবে।

 

অ্যান্টি র‌্যাগিং ভিজিল্যান্স কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, র‌্যাগিং প্রতিরোধে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুয়ায়ী র‌্যাগিং একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনো শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত হলে ছাত্রত্ব বাতিল হতে পারে। ইতিমধ্যে সকল বিভাগ ও হল বডিকে বিষয়টি অবগত করেছি। আমরা প্রক্টরিয়াল বডিও সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।

 

ল’ এন্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতি সাহিদা আখতার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্পন শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্ত। সেই মুহুর্তটাকে আমরা বিভাগের নিজস্ব ব্যাবস্থাপনায় বরণ করে নিতে চাই। এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নবীনদের মেসেজ দিতে চাই যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আসার সাথে সাথে তাদের কি ধরণের অধিকার, দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। এছাড়া যেহেতু হাইকোর্টের নির্দেশনা আছে। তাই এ বছর র‌্যাগিংয়ের ব্যাপারে আমরা আরো বেশি সোচ্চার রয়েছি।

Advertisement

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম বলেন, এ বছর আমরা অনেক আগেই ক্লাস শুরু করতে পারছি। এতে করে শিক্ষার্থীদের সেশন জট কমবে। আর আমরা অতি দ্রুতই কেন্দ্রীয়ভাবে নবীনবরণ করার চেষ্টা করবো। র‌্যাগিং নিয়ে আমরা সোচ্চার রয়েছি। বিভিন্ন যায়গায় নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটি সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং শব্দটি রাখতে চাই না।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ছাত্র-শিক্ষক

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে ফাঁকা থাকছে ৭৩ হাজারের বেশি পদ

Published

on

সারাদেশে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি শিক্ষক পদ শূন্য। পদগুলোতে নিয়োগের জন্য পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। তবে আবেদন পড়েছে মাত্র ২৩ হাজার ৯৩২ জন প্রার্থী। যাচাই-বাছাইয়ে শেষে সেই আবেদন দাঁড়াতে পারে সাড়ে ২২ হাজার থেকে ২৩ হাজার প্রার্থীর। অর্থাৎ পদ শূন্য থাকলেও প্রার্থী না থাকায় ৭৩ হাজারের বেশি পদ ফাঁকাই থাকবে।

সোমবার (২০ মে) এনটিআরসিএর সচিব ওবায়দুর রহমান এ তথ্য গণমাধ্যমে জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৩ হাজার ৯৩২ জন আবেদন করেছেন। আমরা আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করছি। আবেদন করা প্রার্থীদের মধ্যেও প্রাথমিক সুপারিশে কিছু প্রার্থী বাদ পড়তে পারেন।

জানা গেছে, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে শুধুমাত্র ১৬ ও ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পেরেছেন। তবে ১৬তম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ অধিকাংশ প্রার্থী চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছেন।

ফলে আবেদন আরও কমেছে। এছাড়া ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণ হলেও বয়স শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকেই আবেদন করতে পারেননি। বয়সসীমা বেঁধে দেয়ায় পদ ফাঁকা থাকলেও সেই অনুযায়ী প্রার্থী পাওয়া যায়নি।

Advertisement

এনটিআরসিএর পরীক্ষা মূল্যায়ন ও প্রত্যয়ন শাখার একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে গণমাধ্যমকে বলেন, কেউ নিবন্ধন সনদ অর্জনের পর তার মেয়াদ থাকবে তিন বছর। পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি থেকেই এ নিয়ম কার্যকর হয়ছে। ফলে বয়স ৩৫ বছরের কম-এমন অনেক প্রার্থীও আবেদন করতে পারেননি। এ কারণে মূলত আবেদন খুবই কম পড়েছে।

গেলো (৩১ মার্চ) বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি পদে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এর মধ্যে স্কুল ও কলেজে পদ সংখ্যা ৪৩ হাজার ২৮৬। আর মাদরাসা ও কারিগরিতে ৫৩ হাজার ৪৫০টি পদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।

গত ১৭ এপ্রিল থেকে গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) আবেদন শেষ হয়েছে। চলতি মাসে গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের নিয়োগে প্রাথমিক সুপারিশ করা হতে পারে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ছাত্র-শিক্ষক

শিক্ষক নিবন্ধনের ফলাফল প্রকাশ আজই

Published

on

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের বিষয়ে কাজ করছি। এ নিয়ে ব্যস্ত আছি। আজই ফল প্রকাশিত হবে। বলেলেন এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান মো. সাইফুল্লাহিল আজম

বুধবার (১৫ মে) যে কোনো সময় ফল প্রকাশ করা হতে পারে বলে গণমাধ্যমে জানিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) কর্মকর্তারা। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেছেন ১৮ লাখ ৬৫ হাজার প্রার্থী।

উল্লেখ্য,শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নিয়োগে সুপারিশ করে এনটিআরসিএ। ২০১৫ সালের আগপর্যন্ত এনটিআরসিএ শুধু সনদ প্রদান করত। সনদের ভিত্তিতে নিয়োগ দিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটি। এর আগে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়। এতে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন ২৩ হাজার ৯৮৫ জন। এতে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ লাখ ৫১ হাজার ৪৩৬ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। পরে উত্তীর্ণ ১ লাখ ৪ হাজার ৮২৫ প্রার্থী ৫ ও ৬ মে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ছাত্র-শিক্ষক

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার ফল আজ

Published

on

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপে ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের লিখিত পরীক্ষার ফল রোববার (২১ এপ্রিল) প্রকাশ করা হবে। তবে কখন ফল পাবেন, তা জানা যায় নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

তিনি জানান, তৃতীয় ধাপের ফলাফল প্রস্তুত। হয়তো আজই আমরা ফল প্রকাশ করতে পারি। তবে ফল প্রকাশের নির্দিষ্ট সময় জানাননি সচিব।

প্রাথমিক বিদ্যালয়/ অনলাইনে বদলি আবেদনে পদে পদে ভোগান্তি, ক্ষুব্ধ শিক্ষকরা
গেলো ২৯ মার্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপে ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দুই বিভাগের ৪১৪টি কেন্দ্রে একযোগে লিখিত পরীক্ষা হয়। এতে প্রার্থী ছিলেন প্রায় সাড়ে তিন লাখ।

এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে তিন বিভাগের ২২ জেলায় লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এতে ২০ হাজার ৬৪৭ জন উত্তীর্ণ হন।

Advertisement

তারও আগে গেলো বছরের ৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জেলাগুলোতে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৯ হাজার ৩৩৭ জন। মৌখিক পরীক্ষা শেষে প্রথম ধাপে ২ হাজার ৪৯৭ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত