Connect with us

ফুটবল

মার্টিনেজের আচরণের পর আইন পরিবর্তন যাচ্ছে ফিফা

Avatar of author

Published

on

গেল ফিফা কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার চ্যাম্পিয়ন হবার নায়ক যে এমিলিয়ানো মার্টিনেজ তা নিয়ে কোন বিতর্ক থাকার কথা নয়। কিন্তু এই জয়ের নায়ক মার্টিনেজ নিজেই বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন তার নানা আচরণের কারণে।

বিশ্বকাপ জয়ের পর গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অশালীন ভঙ্গি, এমবাপ্পের পুতুল নিয়ে জয় উদযাপন সহ নানা আচরণের কারণে সমালোচনায় ভেসে গিয়েছিলেন বিশ্বজয়ী এই তারকা। শুধু মাঠের বাইরেই নয় বিশ্বকাপে মাঠের ভিতরেও পেনাল্টি শুটআউটের সময় তার করা বিভিন্ন কৌশল বিতর্কের জন্ম দেয়।

ফাইনাল ম্যাচে ফ্রান্সের বিপক্ষে শ্যুট আউটের শুরু থেকেই আগ্রাসী মনোভাব দেখান তিনি। শ্যুটআউটের সময় মার্টিনেজকে তার লাইনে নাচতে এবং চিৎকার করতে দেখা যায়। যার কারণে কিংসলে কোম্যান ও অরেলিয়েন শুয়ামেনি পেনাল্টি মিস করে বসেন।

আর তাই তো এবার নড়েচড়ে বসেছে ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল আসোসিয়েসন বোর্ড (IFBA)। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দা সানের মতে আগামী মার্চ মাসে লন্ডনে বসবে বার্ষিক সভা। সেখানেই লিখিতভাবে আসতে পারে নিয়মের পরিবর্তন। কোনোভাবেই খলোয়াড় সুলভ আচরণের বাইরে গিয়ে গোলকিপার পেনাল্টি-টেকারকে বিভ্রান্ত না করতে পারেন, সেই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করা হবে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী গোল লাইনে দাঁড়িয়ে নাচ, অঙ্গভঙ্গি এবং চিৎকারের মতো বিভ্রান্তিকর সব কিছু নিষিদ্ধ করা হতে পারে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ফুটবল

ম্যানসিটির সাথে আর্সেনালের পার্থক্য দেখালেন রদ্রি

Published

on

প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। টানা ৪ বারের মতো এই অর্জন নিজেদের করে নিলো ইতিহাদের সৈন্যরা। পেপ গার্দিওয়ালার জন্যেও সময়টা অনেক বেশি আনন্দের। এদিকে ম্যানসিটি মিডফিল্ডার রদ্রিগো হার্নান্দেজ কথা বলেছেন আর্সেনালকে নিয়ে। তিনি মনে করেন, আর্সেনালের সাথে মানসিকতার পার্থক্য ছিলো তার দলের।

জিততে গেলে মানসিকভাবে শক্ত হওয়া খুব জরুরি। এটা ঠিক শক্ত না বলে, জয়ের প্রতি দারুণ আকাঙ্ক্ষা থাকা বলা ভালো। যেখানে আর্সেনাল ব্যর্থ হয়েছে বলে মত রদ্রির।

রবিবার (১৯ মে) রাতের ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামের সাথে ৩-১ গোলে জিতেছে সিটি। তাতে আর কোনোদিকে তাকাতে হয়নি তাদের। শিরোপা নিশ্চিত হয়ে গেছে তখনই। অন্যদিকে আর্সেনাল জিতেছিল ২-১ গোলে এভারটনের বিপক্ষে, কিন্তু তাতে কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছানো হয়নি তাদের।

এই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছানোর জন্য কী করতে হয়? ‘অপটাস স্পোর্টস’ এর সাথে আলাপ করতে গিয়ে সিটি মিডফিল্ডার রদ্রি জানান, “সত্যি বলতে আমি মনে করি, এটা এখানে আছে (নিজের মাথায় ইঙ্গিত করেন)। এটা মানসিকতা। লিগ-জুড়ে অনেক ‘গ্রেট’ খেলোয়াড় আছে, সব ক্লাবেই আছে। আর্সেনালও যোগ্য ছিল। তারা এক অবিশ্বাস্য মৌসুম কাটিয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি পার্থক্যটা ছিল এখানে (আবারও মাথায় দেখান)।

এই মিডফিল্ডার আরও যোগ করেন, “তারা যখন ইতিহাদে আসলো, আমি তাদের দেখলাম এবং বললাম; আহ! এই লোকেরা, তারা আমাদের হারাতে চায় না। তারা শুধু একটা ড্র চায়। আর এই মানসিকতা, আমার মনে হয় না আমরা এটা একইভাবে করতাম। এবং আমরা তাদের ধরে ফেললাম।”

Advertisement

যেকোনো খেলায় মানসিকতা অনেক বড় ভূমিকা রাখে। চিন্তাভাবনায় জয়ের আকাঙ্ক্ষা না থাকলে, দিন নিজেদের করা কঠিন হয়ে যায়। রদ্রি হয়তো সাহসিকতার সাথে সেই মানসিকতার পার্থক্য বড় করে দেখালেন শিরোপা উৎসবের পর।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ব্রাজিল দল থেকে ছিটকে গেলেন এডারসন, যুক্ত হলেন নতুন চারজন

Published

on

টটেনহামের বিপক্ষে চোখের চোটের পড়ে কোপা আমেরিকার জন্য ব্রাজিল দল থেকে ছিটকে গেছেন ম্যানচেস্টার সিটির গোলরক্ষক এডারসন।  তার জায়গায় ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়র কোপা আমেরিকার দলে নিয়েছেন সাও পাওলোর গোলরক্ষক রাফায়েলকে।

দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কনমেবল কোপা আমেরিকার জন্য ২৬ জনের স্কোয়াড গড়ার বিষয়টি অনুমোদন দিয়েছে।  এর আগে ব্রাজিলের কোচ কোপা আমেরিকার জন্য ২৩ জনের দল ঘোষণা করায় এডারসনের পরিবর্তন ছাড়াও দলে আরও তিন ফুটবলার যুক্ত হয়েছেন।

তারা হলেন জুভেন্টাসের ডিফেন্ডার ব্রেমের, আতালান্তার মিডফিল্ডার এদেরসন ও পোর্তোর ফরোয়ার্ড পেপে। এদেরসন চোট পেয়েছিলেন গত সপ্তাহে।

কোপা আমেরিকার আগে ৯ ও ১৩ জুন যথাক্রমে মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দুটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলবে ব্রাজিল।  মহাদেশীয় প্রতিযোগিতাটিতে ব্রাজিলের অভিযান শুরু হবে ২৪ জুন কোস্টারিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে।  গ্রুপ ‘ডি’তে ব্রাজিলের অপর দুই প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়ে।

 

Advertisement

কোপা আমেরিকার ব্রাজিল দল

গোলকিপার: আলিসন, রাফায়েল, বেন্তো।

 

ডিফেন্ডার: বেরালদো, এদের মিলিতাও, গ্যাব্রিয়েল, মারকিনিওস, দানিলো, ইয়ান কৌতো, গিলের্মে আরানাল, ওয়েন্দেল, ব্রেমের।

 

Advertisement

মিডফিল্ডার: আন্দ্রেয়াস পেরেইরা, ব্রুনো গিমারেজ, দগলাজ লুইজ, হোয়াও গোমেজ, লুকাস পাকেতা, এদেরসন।

 

ফরোয়ার্ড: এনদ্রিক, ইভানিলসন, গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি, রাফিনিয়া, রদ্রিগো, সাভিনিও, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, পেপে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কিংবদন্তিদের তালিকায় আর্লিং হালান্ড

Published

on

আর্লিং-হালান্ড

কিংবদন্তিদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার আর্লিং হালান্ড। মৌসুমের শুরু থেকেই দারুণ কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ম্যানচেস্টার সিটির এ তারকা। একের পর এক গোল করে যাচ্ছিলেন নরওয়েজিয়ান এই তরুণ ফুটবলার। পুরো মৌসুম জুড়ে দারুণ খেলার স্বীকৃতিও অবশেষে পেয়ে গেছেন হালান্ড। ২৭ গোল করে টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলে গোল্ডেন বুট জিতেছেন তিনি। ম্যানচেস্টার সিটিতে এসে ‘গোলমেশিন’ তকমা জুড়ে গেছে আর্লিং হালান্ডের সঙ্গে।

নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেলসির কোল পালমারকে পেছনে এই পুরস্কার জিতে নেন হালান্ড। সদ্য সমাপ্ত প্রিমিয়ার লিগ মৌসুমে ২২ গোল করেছেন পালমার। সে হিসেবে এই ইংলিশ তারকা থেকে ৫ গোল বেশি করেছেন হালান্ড।

গতকাল মৌসুমের শেষ ম্যাচে ওয়েস্টহ্যাম ইউনাইটেডকে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নিশ্চিত করেছে সিটি। অপরদিকে এভারটনের বিপক্ষে জয় পেলেও তা কোনো কাজে আসেনি আর্সেনালের। তাদের থেকে ২ পয়েন্ট বেশি নিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে সিটি।

শুধু অর্জন নয়, মৌসুম জুড়ে নানা সমালোচনার মুখেও পড়েছিলেন হালান্ড। বিশেষ করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক অধিনায়ক রয় কেন তাকে ‘দ্বিতীয় শ্রেণির লিগ খেলোয়াড়’ বলে উল্লেখ করেছেন।

তবে কেনের সমালোচনার জবাব দিয়েছেন সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা। হালান্ড বিশ্বের সেরা স্ট্রাইকার বলে দাবি করেছেন তিনি।

Advertisement

প্রিমিয়ার লিগে টানা গোল্ডেন বুট পাওয়া খেলোয়াড়

দল                                                       মৌসুম
অ্যালান শিয়ারার     ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, নিউক্যাসল ইউনাইটেড                   ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ১৯৯৬-৯৭
মাইকেল ওয়েন           লিভারপুল                                                   ১৯৯৭-৯৮, ১৯৯৮-৯৯
থিয়েরি অঁরি               আর্সেনাল                                                   ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬
রবিন ফন পার্সি         আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড                         ২০১১-১২, ২০১২-১৩
মোহাম্মদ সালাহ         লিভারপুল                                                  ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭
হ্যারি কেইন              টটেনহাম                                                      ২০১৭-১৮, ২০১৮-২০১৯
আর্লিং হালান্ড         ম্যানচেস্টার সিটি                                                  ২০২২-২৩, ২০২৩-২৪

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত