ম্যাচের ৮ম মিনিটে প্রান্তে ডি-বক্সের ঠিক বাইরে নেইমার জুনিয়রকে ফাউল করেন ব্রাগানতিনোর এক ফুটবলার। রেফারি ফ্রি-কিকের বাঁশি বাজালে কিক নিতে যান নেইমার।
ব্রাজিলিয়ান তারকার নেওয়া জোরালো শট এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে চলে যায় জালে।
এরপর ম্যাচের ৫৪তম মিনিটে নেইমারের নেওয়া কর্নার ঠিক মতো ক্লিয়ার করতে পারেননি ব্রাগানতিনোর গোলরক্ষক। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সান্তোসকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন জোয়াও শ্মিট।
ম্যাচের ৭৪ মিনিটে ভক্তদের কিছুটা ভয় ধরিয়ে দেন নেইমার। মাংসপেশিতে অস্বস্তি অনুভব করে মাঠে বসে পরেন তিনি। এরপর তাকে তুলে নেওয়া হয় মাঠ থেকে। বেঞ্চে বসেই নেইমারকে বরফ দিয়ে চিকিৎসাও নিতে দেখা যায়। তবে প্রাথমিকভাবে গুরুতর কোনো চোটের শঙ্কা নেই।
শেষ পর্যন্ত ক্যাম্পেওনাতো পলিস্তার কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচটিতে ২–০ গোলে জয় পায় সান্তোস।
আল হিলাল ছেড়ে সান্তোসে যোগ দেওয়ার পর এটি ছিলো নেইমারের সপ্তম ম্যাচ। ৭ ম্যাচে খেলে ৩ গোল, ৩ অ্যাসিস্ট ও ৪ ম্যাচসেরা হয়ে ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত ভালোভাবেই দিচ্ছেন নেইমার।
ম্যাচ শেষে ইনস্টাগ্রামে নিজের একাধিক ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে নেইমার লিখেছেন, ‘আমাকে এই স্বপ্ন থেকে জাগাবেন না।’