Connect with us

আবহাওয়া

লোকজন আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি ফিরছেন

Avatar of author

Published

on

ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করতে করতে দুর্বল হয়ে পড়ায় বড় বিপদের শঙ্কা অনেকটা কেটে গেছে। তাই ফেনীর সোনাগাজী উপকূলীয় এলাকার লোকজন আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন।

রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল হাসান।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা এ অঞ্চলে তেমন প্রভাব ফেলেনি। তবে সারাদিন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ও হালকা বাতাস বয়েছিল। ফলে এরইমধ্যে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে। এখন মানুষের বাড়ি ফিরতে আর কোনো বাঁধা নেই।

ইউএনও বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার আগাম সতর্কবার্তা পেয়ে উপকূলীয় এলাকার চারটি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার লোক ৪৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করে। উপজেলায় একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা রয়েছে। ১৪টি চিকিৎসক দল, জনপ্রতিনিধি, ফায়ার সার্ভিস, আনসার ও ভিডিপি এবং গ্রাম পুলিশ সদস্যরা মাঠে কাজ করছেন। দুর্যোগকালীন উদ্ধার তৎপরতাসহ বিভিন্ন কাজের জন্য সিপিপির দুই হাজার স্বেচ্ছাসেবকসহ প্রায় পাঁচ হাজার কর্মী এখনো মাঠে কাজ করছেন।

স্থানীয় প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবকরা আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মানুষকে বাড়ি ফিরতে সহায়তা করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

Advertisement

উপজেলার জেলেপাড়ার বাসিন্দা হরলাল জল দাস জানান, তারা সারাবছর ঝড়-তুফানসহ নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি উপেক্ষা করে নদী ও সাগরে মাছ ধরেন। আশ্রয়কেন্দ্রে গেলেও বাড়িঘরের চিন্তায় ঘুম হয় না। এজন্য আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন।

ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) সহকারী পরিচালক মুনীর চৌধুরী বলেন, ঘূর্ণিঝড় আসায় উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা অনেকে আতঙ্কে ছিল। বিকেলে অনেকেই বাড়ি ফিরে গেছেন।

সোনাগাজী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার জামিল আহমেদ বলেন, সোনাগাজী উপকূলের কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। ক্ষয়ক্ষতির খবর পেলে পরবর্তী সময়ে জানাতে পারবো।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আবহাওয়া

আষাঢ়ের অঝোর বৃষ্টিতে ভিজছে নগরী!

Published

on

কয়েকদিনের ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছিলো। আষাঢ় মাসের বেশ কয়েকদিন কেটে গেলেও ঢাকায় তেমন একটা বৃষ্টির দেখা মেলেনি। তবে আজ সকালে আকাশ কালো মেঘের আনাগোনা। এরপরই অঝরে নামলো বৃষ্টি। কিছুটা স্বস্তি পেলো রাজধানীরবাসী।

বুধবার (২৬ জুন) সকাল ১০টার কিছু আগ থেকেই রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে।

এর আগে আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণেরও আশঙ্কা রয়েছে।

সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজ করতে পারে।

লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

ধেয়ে আসছে ঝড়, আঘাত হানতে পারে দুপুরে

Published

on

সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে দেশের ৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড় হতে পারে। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে। এমনই আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস।

মঙ্গরবার (২৫ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ খন্দকার হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপিতে বলা হয়, রংপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সন্ধ্যা পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে। বৃষ্টিপাতের এ প্রবণতা কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

সারাদেশে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

Published

on

বৃষ্টি

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে। জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (২১ জুন) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ এ পূর্বাভাস দিয়েছেন।

পূর্বাভাসে বলা হয়, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী বা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এর ফলে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এতে আরও বলা হয়, গেলো ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে মেহেরপুরে ১৬৩ মিলিমিটার। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে জয়পুরহাটে ২২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বশেষ রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হচ্ছে যশোরে ৩৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শনিবার (২২ জুন) যেমন থাকবে আবহাওয়া: রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী বা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে শনিবার সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

Advertisement

রোববার (২৩ জুন) যেমন থাকবে আবহাওয়া: রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী বা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এর ফলে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত