আমাদের অবস্থান হচ্ছে অতীতের মতো এখনো বলছি যে এনআইডি কার্যক্রমটা ইসির অধীনে থাকতে হবে বা থাকা উচিত। এখন বাইরে যদি কোনো বিষয় ঘটে থাকে, তবে আমার কাছে বাড়তি তথ্য দেওয়ার কিছু নেই। বললেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এসব কথা বলেন ইসি সচিব।
কেন ইসির অধীনে এনআইডি থাকা উচিত-এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘এই কারণে থাকা উচিত যে ২০০৭ সালে এটা আমাদের কাছে গড়ে উঠেছে। আমাদের কারিগরি দক্ষতা আছে, আমরা এখান থেকে সেবা দিচ্ছি। যে সেবা সম্প্রসারণের ক্ষেত্রগুলো সেটাও তৈরি করছি। যেটা প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতি, সেটা নতুন করে আবার গড়ে তোলায় চেয়ে প্রতিষ্ঠিত যেটা আছে, সেটাই যৌক্তিক বলে মনে করা হয়েছে’
ইসির অধীনেই এনআইডি সুরক্ষিত কি না এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ১৮২টি সংস্থা ইসির কাছ থেকে তথ্য নিচ্ছে। অন্যান্য সংস্থাও তথ্য নিচ্ছে। সুরক্ষিত বলেই তারা তথ্য নেয়।
ইসি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এ ইস্যুতে মানবন্ধন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, , ‘যারা মানববন্ধন করেছেন তারা আমাদেরই সহকর্মী। তাদের দিক দিয়ে দাবি ঠিক আছে’।
গত বুধবার (১৩ মার্চ) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন,আপাতত জাতীয় পরিচপত্র (এনআইডি) সেবা নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকলেও ভবিষ্যতে তা স্বাধীন সংস্থার অধীনে যেতে হবে।
আই/এ