অপরাধ
তমিজী যদি মানসিক রোগী হন তাহলে রিহ্যাবে পাঠাবো: হারুন
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/12/ডিবি-প্রধান-হারুন.jpg)
আলোচিত ব্যবসায়ী আদম তমিজী হক যদি মানসিক রোগী হন তাহলে তাকে রিহ্যাবে পাঠানো হবে। আর যদি তিনি ইন্টেনশনালি বাংলাদেশে বসে শিল্প কারখানা চালিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন, তাহলে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জানালেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, হঠাৎ করে ফেসবুক লাইভে এসে আদম তমিজী হক বলা শুরু করলেন, তার মা হাফ ইসরায়েল এবং তিনি ইসরায়েল সরকারকে আহ্বান করলেন তাকে উদ্ধার করার জন্য। আবার তিনি আমেরিকান মেরিন সেনাদের আহ্বান করেন বাংলাদেশ তাকে আটকে রাখা হয়েছে, তাকে উদ্ধার করতে।
ডিবি প্রধান বলেন, আসলে বাংলাদেশ সরকার যদি তাকে গ্রেপ্তারই করতো তাহলে তমিজী হক যখন এয়ারপোর্ট দিয়ে দেশে প্রবেশ করলেন তখনই তাকে আটকাতে পারতাম। কিন্তু দেখা গেলো এয়ারপোর্ট দিয়ে এসে পাগলামি শুরু করেছেন।
শুধু তাই নয় তার বাংলাদেশি পাসপোর্ট তিনি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে স্যোশাল মিডিয়াতে দেখাচ্ছেন। যে দেশে তার শিল্প কারখানা রয়েছে, তা দিয়ে তিনি চলেন, সেই দেশের পাসপোর্ট তিনি পুড়িয়ে ফেললেন। আমি মনে করি এটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র।
তিনি আরও বলেন, এছাড়া তিনি অসংখ্য বিয়ে করেছেন। তার স্ত্রীও অভিযোগ করেছেন। সবকিছু মিলিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে এসেছি। তার বিরুদ্ধে মামলাও আছে।
এরপরও তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে- কেন তিনি সরকারের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ও পাসপোর্ট পুড়িয়ে ফেলে আনন্দ উল্লাস করছেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, আদম তমিজী হক সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য বলেছেন নাকি ইচ্ছাকৃতভাবে বলেছেন- তা তদন্ত করে বের করবো। যদি মনে হয় তার রিহ্যাবে পাঠানো দরকার তাহলে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হবে। এরপর চিকিৎসা করে তাকে আবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
অপরাধ
বেনজীরের স্ত্রী-সন্তানও দুদকের তলবে সাড়া দিলেন না
![সাবেক-আইজিপি-বেনজীর](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/05/সাবেক-আইজিপি-বেনজীর.jpg)
বিপুল পরিমাণ দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদকে সপরিবারে তলব করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তবে সে তলবে বেনজীর আহমেদের পর তার স্ত্রী-সন্তানও সাড়া দিলেন না।
সোমবার (২৪ জুন) অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বেনজীর আহমেদের স্ত্রী জিসান মির্জা, দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাশিন রাইসা বিনতে বেনজীরকে তলব করেছিল দুদক। তবে এদিন তাদের কেউই সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আসেননি।
এর আগে রোববার (২৩ জুন) বেনজীর আহমেদকে দুদকে হাজির হওয়ার জন্য ডাকা হয়েছিল। তিনিও দুদকে হাজির হননি।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সকাল ১০টা থেকে অপেক্ষায় ছিলেন বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও সন্তানরা আসবেন বলে। অপেক্ষায় ছিলেন গণমাধ্যম কর্মীরাও। তবে শেষ পর্যন্ত তাদের কেউ আসেননি।
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন জানান, সময় চেয়েও দুদকে হাজির হননি বেনজীর আহমেদ। তবে তিনি একটি চিঠি পাঠিয়ে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের লিখিত জবাব দিয়েছেন। কমিশন বেনজীরের দেয়া চিঠির বক্তব্য পর্যালোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।
জানা গেছে, বেনজীর আহমেদ গেলো ৪ মে সপরিবারে দেশ ত্যাগ করেন। এর আগে তাকে গত ৬ জুন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল। বিদেশে অবস্থান করায় তিনি ওইদিন দুদকে হাজিন হননি। পরে তিনি সময় চেয়ে আবেদন করলে তাকে ১৬ দিনের সময় দিয়ে রোববার ডাকা হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদক বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে গত ২২ এপ্রিল। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকের তলবি নোটিশ পাঠায় হয় গেলো ২৮ মে। এর আগে গত ৪ মে তিনি সপরিবারে দেশ ত্যাগ করেন। বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে তাদের বিরুদ্ধে সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের সম্পদ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) বিস্তারিত তদন্ত করেছে। এরপরই গণমাধ্যমে তাদের অস্বাভাবিক সম্পদের খবর প্রকাশ পায়।
গেলো ২৩ ও ২৬ মে আদালতের আদেশে বেনজীর, তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে থাকা বিপুল পরিমাণ সম্পদ, ব্যাংক হিসাব, শেয়ারসহ অন্যান্য সম্পদ জব্দ ও অবরুদ্ধ করা হয়। তাদের নামে থাকা ৮৩টি দলিলে ৬২১ বিঘা জমি, গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট জব্দ, ৩৮টি ব্যাংক হিসাব ও তাদের মালিকানার কোম্পানি ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ জব্দ ও অবরুদ্ধের ওই আদেশ দিয়েছেন। ওই দুইদিনে বেনজীর ও তার পরিবারের পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৩৩ কোটি টাকার বেশি সম্পদ জব্দ ও অবরুদ্ধ করা হয়।
অপরাধ
শিশু ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার ৬৫ বছরের বৃদ্ধ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-294.jpg)
মুখে গামছা বেধে এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগের মামলায় শাহজাহান বেপারী নামে ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার (২৩ জুন) দুপুরে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার দূর্বাডাঙা হাওলাদার কান্দি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার শাহজাহান বেপারী হাওলাদার কান্দি গ্রামের বাসিন্দা।
ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার (২২ জুন) বিকেলে শাহজাহান বেপারীর বাড়িতে তার নাতনির সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায় তৃতীয় শ্রেণীর এক শিশু। খেলার ফাঁকে তার নাতনি প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে গেলে ভুক্তভোগী শিশুটির কাছে পানি পান করতে চান শাহজাহান বেপারী। শিশুটি পানি নিয়ে ঘরে প্রবেশ করলে কৌশলে দরজা বন্ধ করে দেন তিনি। এরপর শিশুটির মুখে গামছা দিয়ে বেঁধে পাশবিক নির্যাচন চালান। এতে শিশুটির প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে সে গুরুতর আহত হয়ে পড়ে।
এরপর শিশুটি কোনো মতে পালিয়ে বাড়ি ফিরে পরিবারের লোকজনকে বিষয়টি খুলে বলে। পরে ভুক্তভোগী শিশুটির মা বাদী হয়ে জাজিরা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার পর হাওলাদার কান্দি গ্রামের একটি ফসলি মাঠ থেকে শাহজাহান বেপারীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
ভুক্তভোগী শিশুর বাবা বলেন, আমার মেয়ের সঙ্গে শাহজাহান বেপারী নরপশুর মতো আচরণ করেছে। আমি আইনের মাধ্যমে উপযুক্ত বিচার চাই, যেন আর কোনো বাবার এমন পরিস্থিতির শিকার না হতে হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাজিরা থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক।
তিনি জানান, ধর্ষণের অভিযোগে এক শিশুর মা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। সেই মামলায় শাহজাহান বেপারী নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী শিশুটিকে চিকিৎসা ও মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অপরাধ
দুদকে হাজির হননি বেনজীর, পাঠালেন লিখিত বক্তব্য
![বেনজীর,-দুদক](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/বেনজীর-দুদক.jpg)
দুর্নীতি দমন কমিশনের দ্বিতীয় দফার তলবেও হাজির হননি পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ। তবে লিখিত বক্তব্য জমা দিয়েছেন।
রোববার (২৩ জুন) দুর্নীতি ও বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হয়ে বক্তব্য দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযোগের লিখিত বক্তব্য জমা দেন তিনি।
এ বিষয়ে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন গণমাধ্যমকে বলেন, বেনজীর আহমেদের মাধ্যমে গেলো ২১ জুন দুদক চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন। এবারের চিঠিতে নতুন করে সময়ের আবেদন করেননি। লিখিত বক্তব্যে তার অভিযোগগুলোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
বিভিন্ন সূত্রে তথ্যানুসারে বেনজীর আহমেদ সপরিবারে বিদেশে রয়েছেন, এখনও দেশে ফেরেননি। অন্যদিকে বেনজীরের আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বেনজীর আহমেদকে ২৩ জুন এবং তার স্ত্রী ও দুই কন্যাকে ২৪ জুন জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা রয়েছে। যদিও প্রথম দফায় তলবে তারা হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করে।
অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে বেনজীর আহমেদকে ৬ জুন ও স্ত্রী জীশান মীর্জা ও দুই মেয়েকে ৯ জুন প্রথম দফায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়। তবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি বা তারা দেশে নেই। যদিও দুদক থেকে তাদের বিদেশ যাত্রায় কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি।
গেলো ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদিনের চেরাগ’ এবং ৩ এপ্রিল ‘বনের জমিতে বেনজীরের রিসোর্ট’ শিরোনামে একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এতে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে আসে। অভিযোগ যাচাই-বাছাই শেষে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।
বিভিন্ন সূত্রে জানায়, বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামের জব্দ জমি বিক্রি, হস্তান্তর বন্ধে আদালতের আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা রেজিস্ট্রার ও সংশ্লিষ্ট সাব রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো হয়েছে। জমি অন্য কারোর নামে যাতে নামজারি না করা হয় সেজন্য আদালতের রায়ের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট এসিল্যান্ড অফিসে পাঠানো হয়। এ ছাড়া কোম্পানির মালিকানা হস্তান্তর বন্ধে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে আদালতের ওই আদেশ পাঠানো হয়। একই সঙ্গে ব্যাংকে জমা থাকা টাকা উত্তোলন বন্ধে অবরুদ্ধের আদেশ সোনালী ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
গেলো ২৩ মে আদালতের আদেশে সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ও ৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেয় আদালত। অন্যদিকে গেলো ২৬ মে আদালত বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামের ১১৯টি জমির দলিল, ২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও গুলশানে ৪টি ফ্লাট জব্দের আদেশ দেন। গেলো ২৩ মে তাদের নামীয় ৩৪৫ বিঘা (১১৪ একর) জমি, বিভিন্ন ব্যাংকের ৩৩টি হিসাব জব্দ ও অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া হয়। সব মিলিয়ে ৬২৭ বিঘা জমি ক্রোক করা হয়েছে।
এরই ধারবাহিকতায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ কার্যকর চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে রিসিভার নিয়োগ করা হয়েছে।
৮ মে বেনজীর আহমেদের মালিকানাধীন সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের মাছ গভীর রাতে চুরির সময় ৬০০ কেজি হাতেনাতে জব্দ করে।
দুদক গেলো ২২ এপ্রিল বেনজীর, তার স্ত্রী জিসান মির্জা, দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাশিন রাইসা বিনতে বেনজীরের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে। দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিশেষ অনুসন্ধান টিম অভিযোগটি অনুসন্ধান করছে। টিমের অন্য দুই সদস্য হলেন সহকারী পরিচালক নিয়ামুল আহসান গাজী ও জয়নাল আবেদীন।
বেনজীর আহমেদ ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুলিশের আইজি ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র্যাব এবং র্যাবের সাবেক ও বর্তমান যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাদের মধ্যে বেনজীরও ছিলেন বলে জানা গেছে।
- বাংলাদেশ6 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
- বলিউড5 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- আন্তর্জাতিক6 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
- বাংলাদেশ4 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- টুকিটাকি2 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
- বাংলাদেশ1 day ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
- বাংলাদেশ2 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
- বাংলাদেশ2 days ago
৫৩০ হজযাত্রীর মৃত্যু, ১৬ কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল