Connect with us

চট্টগ্রাম

সচল হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম

Published

on

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবের কারণে প্রায় ১৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর সচল হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম। ইতোমধ্যে বন্দর থেকে সরিয়ে নেয়া বড় জাহাজসমূহ ফের জেটিতে ভিড়তে শুরু করেছে।

মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে একই দিন সকালে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে শুরু হয়েছে জাহাজে পণ্য ওঠানামা ও কনটেইনার হ্যান্ডলিং।

জানা গেছে, সোমবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকেই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার শঙ্কায় বন্দর থেকে সমুদ্রগামী জাহাজসমূহকে বহির্নোঙরে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পরে পরিস্থিতি প্রায় স্বাভাবিক হয়ে আসায় মঙ্গলবার সকাল থেকেই এসব জাহাজ আবার বন্দরে ফিরিয়ে এনে কার্যক্রম শুরু করা হয়। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজে পণ্য ওঠানামা ও কনটেইনার হ্যান্ডলিং স্বাভাবিক গতিতে চলমান রয়েছে।

এ বিষয়ে বন্দরের পরিচালক (পরিবহন) এনামুল করিম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব কেটে যাওয়ায় ও বন্দর সমূহকে দেওয়া আবহাওয়া দপ্তরের সতর্ক সংকেত নামিয়ে দেওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দর পুনরায় শুরু হয়েছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অপরাধ

আরসার শীর্ষ চার সন্ত্রাসী অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে এপিবিএন। এসময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হয়।

রোববার ( ১৯ মে) দিবাগত রাতে উখিয়ার ক্যাম্প -২০ এলাকার পাহাড়ে এ অভিযান পরিচালনা করে এপিবিএন।

গ্রেপ্তাররা হলেন, উখিয়ার ক্যাম্প-১৭ এইচ ব্লকের দ্বীন মোহাম্মদের ছেলে আমির হোসেন (২৯), একই ক্যাম্পের মৃত ফজল করিমের ছেলে জিয়াউর রহমান (৩২), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে সৈয়দুল আমিন (৩০) ও বাদশা মিয়ার ছেলে মো. হারুন (২২)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ( অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নাশকতার লক্ষ্যে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি ( আরসার) শীর্ষ চার সন্ত্রাসী বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ ও হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এপিবিএনের একটি টিম আজ দিবাগত রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২০ এর এস১/বি৭ ব্লকস কাটা তারের বাইরের সংলগ্ন গোয়াম বাগান পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় আরসার চার শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুইটি দেশীয় তৈরি বড় ওয়ান শুটার গান (এলজি), চারটা মাঝারি সাইজের ওয়ান শুটার গান (এলজি), একটি দেশীয় তৈরি এমএমজি সাদৃশ্য ওয়ান শুটার গান, দুইটি লম্বা কিরিচ, চারটি হ্যান্ডগ্রেনেড, ছয় রাউন্ড রাইফেলের গুলি ও দুই রাউন্ড পিস্তলের গুলি, এক রাউন্ড কার্তুজ, এগারোটি গুলির খোসা ও দুইটি কার্তুজের খোসা, হ্যান্ডগ্রেনেডে ব্যবহৃত দুই প্যাকেট লোহার বল, দুইটি ওয়াকি-টকি চার্জার। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

Published

on

বন্দুকযুদ্ধে

বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ডেবাছড়ার গভীর অরণ্যে কেএনএফ আস্তানা গেড়েছে- এমন খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ঘণ্টা ব্যাপী গুলি বিনিময়ের পর সেখান থেকে কেএনএফের দুই সদস্যের মরদেহ ও একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তিনিও মারা যান। নিহতদের এখনো কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।

পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী জানান, রুমা উপজেলার রনিন পাড়ার কাছে ডেবাছড়া এলাকায় কেএনএফের একটি আস্তানায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত হয়েছে। ঘটনার পর মরদেহ উদ্ধারের জন্য পুলিশ সেখানে গিয়েছে।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গেলো ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে বান্দরবানজুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

নাফ নদী থেকে দুই জনকে অপহরণ করলো আরসা

Published

on

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীতে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে দুই বাংলাদেশি চাকমা যুবককে অপহরণ করেছে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্রগোঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসার) সদস্যরা।

শনিবার (১৮ মে) টেকনাফ মডেল থানায় এক ভুক্তভোগীর মা ছুছিং ছা তঞ্চঙ্গ্যা লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি।

ছুছিং ছা তঞ্চঙ্গ্যা জানান,  তাঁর ছেলে ক্যমংখো এ তঞ্চঙ্গ্যা (২৫) ও মং চাকমা গেলো ১৬ মে সকালে নাফ নদীতে কাঁকড়া ধরতে যায়। সন্ধায় বাড়িতে না আসলে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে তিনি জানতে পারেন, আরসার  সদস্যরা তাঁর ছেলে ও সঙ্গে থাকে আর একজনকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে।  তিনদিন ধরে তারা আরসার সদস্যদের কাছে জিম্মি রয়েছে।

অপহৃত ছৈলা মং চাকমার বড় ভাই সালাও মং চাকমা জানান, হোয়াইক্যংয়ের ৫ নাম্বার সুইচ গেট পয়েন্ট থেকে তাঁর ছোটভাইসহ দুইজনকে তুলে নিয়ে যায় একদল সন্ত্রাসী। পরে তারা জানতে পারেন আরসার সন্ত্রাসীরা তাঁদের অপহরণ করেছে । আজ বিকেল পর্যন্ত কোনো মুক্তিপণ দাবি বা কেউ যোগাযোগ করেনি।

টেকনাফ-২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা খোঁজ-খবর রাখছেন। দুই বাংলাদেশিকে কারা তুলে নিয়ে গেছে সে বিষয়টি যাচাই করা হচ্ছে।

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত