টুকিটাকি
রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা
Published
12 months agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনকক্সবাজারের উখিয়ায় কবির আহমেদ (৩৪) নামের এক রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ মে) রাত ১০টার দিকে উখিয়ার বালুখালি ক্যাম্প-৯ এর এ/৭ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।
কবির আহমেদ উখিয়ার রেজিস্টার্ড ক্যাম্প ব্লক-জি, শেড ৬ নম্বরের আবুল হোসেনের ছেলে। অন্যদিকে আহত মো. রফিক (৩৩) ক্যাম্পের ক্যাম্প ২ ইস্ট, ব্লক সি-২ এর মো. আমিনের ছেলে।
নিহত যুবকের স্বজনরা জানান, রাতে ১০ থেকে ১৫ জনের একটি সশস্ত্র দল কবির ও রফিককে ক্যাম্প এলাকা থেকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। রাত ১০টার দিকে দুজনের স্বজনদের কাছে ফোন দিয়ে ৯ লাখ টাকা করে ১৮ লাখ টাকার মুক্তিপণ দাবি করা হয়। কিন্তু এক টাকাও মুক্তিপণ দেওয়া যাবে না বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দুজনকে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কবিরকে মৃত ঘোষণা করেন।
ক্যাম্পে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমদ গণমাধ্যমকে জানান, অস্ত্রধারীদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী জানান, মরদেহ এপিবিএনের সহায়তায় ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করা হয়। সুরতহাল শেষে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অন্যরা যা পড়ছেন
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
টুকিটাকি
স্যানিটারি প্যাড বানানো হয়েছিল পুরুষের জন্যই!
Published
2 hours agoon
মে ৪, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীমহিলাদের জীবনে ওতঃপ্রত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে স্যানিটারি প্যাড। নিয়ম করে প্রতি মাসেই ব্যবহার করতে হয় এই বস্তুটি। কিন্তু জানেন কি এই প্যাড আসলে প্রথমে তাদের জন্য তৈরিই হয়নি, হয়েছিল পুরুষদের জন্য।
স্যানিটারি প্যাড বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই বহু পুরুষেরই। এ ব্যপারে আলোচনা করতে গেলে অস্বস্তিতে পড়ে যান তারা। অথচ এই স্যানিটারি প্যাড প্রথম বানানো হয়েছিল পুরুষদের জন্যই।
আমেরিকার বিজ্ঞানী, মিলিটারি কম্যান্ডার, লেখক বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন প্রথম তৈরি করেন এই স্যানিটারি প্যাড। এর ভিতরে থাকা উপাদানের আবিষ্কর্তা তিনিই। বেঞ্জামিন এটি বানিয়েছিলেন মূলত পুরুষদের জন্য।
উনবিংশ শতকের শেষ দিকের ঘটনা, ইউরোপে যুদ্ধ চলছে। রোজই ফ্র্যাঙ্কলিনের বাহিনীর একজন দু’জন করে সদস্য শত্রুপক্ষের গুলিতে আহত হতে শুরু করেছিলেন। গুলির ক্ষত থেকে বেরিয়ে আসা রক্ত ও পুঁজ মাখা ব্যান্ডেজ পাল্টাতে পাল্টাতে নাজেহাল হয়ে উঠেছিলেন দুর্গে থাকা চিকিৎসকেরা। একটুও বিশ্রাম পাচ্ছিলেন না তারা। ব্যাপারটির ওপর নজর রাখছিলেন কম্যান্ডার ফ্র্যাঙ্কলিন। একটা কিছু উপায় বের করার কথা ভাবছিলেন, যাতে চিকিৎসকেরা কয়েক ঘন্টা বিশ্রাম পান। আবিষ্কার করেছিলেন রক্তশোষক প্যাড। ওষুধের ভাঁড়ার থেকে খুঁজে বের করেছিলেন লিনেন, গজ কাপড় আর উড-পাল্প থেকে তৈরি হওয়া সেলুকটন। আহত যোদ্ধাদের জন্য বানিয়ে ফেলেছিলেন এক ধরনের রক্তশোষক প্যাড। যা গুলির ক্ষতে বেঁধে দিলে, বেশ কয়েক ঘন্টা ক্ষতটিকে দেখভাল করার প্রয়োজন পড়তো না। কিছুক্ষণ ছাড়া ছাড়া ব্যান্ডেজ পাল্টানোর ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফিরে বাড়িতে ফিরে বেঞ্জামিন স্ত্রীকে দেখিয়েছিলেন যুদ্ধক্ষেত্রে আবিষ্কার করা সেই রক্তশোষক প্যাড। খুব খুশী হয়েছিলেন তার স্ত্রী। আমেরিকার সেনাবাহিনী ব্যবহার করতে শুরু করেছিল বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের তৈরি করা রক্তশোষক প্যাড। ধীরে ধীরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলি নিজেদের সৈনিকদের জন্য, বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের আবিষ্কার করা ‘রক্তশোষক প্যাড’ বানিয়ে নিতে শুরু করেছিল।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফরাসি নার্সদের মাসের পর মাস কাটাতে হতো রণক্ষেত্রের অস্থায়ী হাসপাতালে। দিনে প্রায় চোদ্দ পনেরো ঘন্টা কাজ করতে হত। প্রকৃতির নিয়মেই আসত ঋতুস্রাব। কিন্তু বার বার কাপড় পাল্টানোর ও কাচাকাচিতে নষ্ট হতো প্রচুর সময়। যার প্রভাব পড়তো আহত সৈনিকদের সেবার ক্ষেত্রে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, ফরাসি নার্সেরা বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের ফর্ম্যুলায় তৈরি রক্তশোষক প্যাডটি। যা প্রচুর পরিমানে মজুত থাকত অস্থায়ী হাসপাতালগুলিতে। রক্তশোষক প্যাডগুলি ব্যবহার করার পর ফেলে দিলেই চলত। তাই অল্পদিনেই, রক্তশোষক প্যাডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল ফরাসি নার্সদের কাছে। পরে বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর নার্সরাও প্যাডটি ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন। সেখান থেকেই এটি ধীরে ধীরে মহিলাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পায়। আর এভাবেই নারীদের চিরসমস্যার সমাধানও করে দিলেন ফ্র্যাঙ্কলিন।
অথচ প্রাচীনকালে ঋতুস্রাবের এ অসহায় অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে পুরোনো কম্বল, বালি, ঘাস থেকে কাঠের গুঁড়ো, কী না ব্যবহার করেছেন নারীরা। গ্রিসের ইতিহাসে পাওয়া যায় ‘হাইপাথিয়া’ নামে এক নারীর নাম। যিনি বাস করতেন চতুর্থ শতাব্দীতে। ঋতুস্রাবের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে, একদিন জানলা দিয়ে রাজপথে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন ঋতুস্রাবের কাপড়। এই অপরাধে শাস্তি হয়েছিল তাঁর। আবিষ্কারের পর কেটে গিয়েছিল একশো বছরেও বেশি সময়।
প্রথম দিকে এই প্যাড ছিল গরিব এবং মধ্যবিত্ত মহিলাদের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। পরে এর বিপুল উৎপাদন শুরু হয় এবং এগুলির দাম কমতে থাকে। ততদিন এই প্যাড মহিলাদের ব্যবহারের জন্য বানানো শুরু হয়ে গিয়েছে। এরপর থেকে এটি আর কখনও পুরুষের কাছে ফিরে যায়নি। এর উপর এখন একচেটিয়া অধিকার শুধু মহিলাদেরই।
এসি//
টুকিটাকি
জৌ কুনফেই : শূন্য থেকে বিলিয়নেয়ার হয়ে ওঠার গল্প
Published
9 hours agoon
মে ৪, ২০২৪By
জাকির হোসাইনজৌ কুনফেই একজন সেল্ফ মেড বিলিয়নেয়ার। চীনের হুনান এর দারিদ্রপীড়িত শৈশব থেকে উঠে আসা জৌ এর হাতে যেন সফলতার পরশ পাথর আছে। সামান্য ফ্যাক্টরি শ্রমিক থেকে তার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী সেল্ফ মেড বিলিয়নেয়ারদের নারীদের একজন হয়ে ওঠার গল্প সত্যিকার অর্থেই রূপকথার মত। কিন্তু বাস্তবে, জৌ এর চেষ্টা, দৃঢ় আকাঙ্ক্ষা ও পরিশ্রমই তাকে এ অবস্থানে নিয়ে এসেছে।
জৌ কুনফেই ২০০৩ সালে লেনস টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করেন। টাচস্ক্রিন প্রস্ততকারক বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এই কোম্পানিটি, বর্তমানে স্যামসাং ও অ্যাপলের মত বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কাছে পণ্য সাপ্লাই দেয়।
২০১৫ সালে আইপিও’তে রেকর্ড করা ৯০ হাজার কর্মীর লেনস টেকনোলজির গল্প হচ্ছে, শত প্রতিকূলতার মুখে জৌ এর টিকে থাকার গল্প। প্রযুক্তি দুনিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণদের একজন হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা জৌ, অসংখ্য মানুষের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস।
বিখ্যাত এই চীনা উদ্যোক্তার জন্ম হয়েছিল ১৯৭০ সালে, চীনের হুনান এর শিয়াংজিয়াং অঞ্চলে। এক দরিদ্র পরিবারের তিন সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। শ্রমিক পিতা ফ্যাক্টরিতে কাজ করার সময় দুর্ঘটনায় আংশিক দৃষ্টিশক্তি হারান। জৌ এর বয়স যখন মাত্র ৫ বছর, তিনি মা’কে হারান। পরিবারের কাজে সাহায্য করতে আর সামান্য কিছু আয়ের জন্য জৌ গবাদী পশু পালনের কাজ শুরু করেন।
জীবনের গতিপথ নির্ধারণে তার পরিবারের যথেষ্ট ভূমিকা ছিল। কঠিন দারিদ্র্য আর কম বয়সে মাকে হারানোর পরেও, জৌ পরিবারের কাছ থেকে সফল হওয়ার দৃঢ়চেতা মনোভাব সম্পর্কে শিক্ষা পেয়েছিলেন। বাবার দুর্ঘটনা এবং মায়ের মৃত্যু থেকে জৌ অনুপ্রেরণা নিয়েছিলেন পরিবারের জন্য সংগ্রাম করার।
জৌ কুনফেই এর ক্যারিয়ারে সফলতার গল্প আছে বেশ কয়েকটি। ১৬ বছর বয়সে জৌ মাধ্যমিক স্কুল থেকে ড্রপ আউট হন। এরপর অভিবাসী কর্মী হিসেবে শেনজেন এ চলে যান। এ সময় তিনি শেনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে অবস্থিত কয়েকটি কোম্পানির জন্য কাজ করতেন। এর পাশাপাশি কিছু পার্টটাইম কোর্সও করতেন, যদিও তার ডিপ্লোমা ডিগ্রি ছিল না।
হিসাবরক্ষণ, কম্পিউটার পরিচালনা, কাস্টমস এবং বাণিজ্যিক যানবাহন ড্রাইভিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন জৌ। স্বপ্ন দেখতেন ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার। যদিও সেটা হয়ে ওঠেনি। তিনি এরপর ঘড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির একটি কারখানায় কাজ করতে শুরু করেন। কোম্পানির পরিবেশ পছন্দ না হওয়ায়, চাকরি ছেড়ে দেন। তবে ফ্যাক্টরির প্রধান জৌ এর মধ্যে সম্ভাবনা দেখেছিলেন। তিনি তাকে পদোন্নতির প্রস্তাব দেন।
মাত্র ২২ বছর বয়সে ১৯৯৩ সালে জৌ নিজের কোম্পানি শুরু করেন। এ সময় তার বিনিয়োগ ছিল ২০ হাজার হংকং ডলার বা ৩ হাজার মার্কিন ডলার। তার কোম্পানি উচ্চমানের লেন্স তৈরি করত। কাজের উন্নত মানের কারণে ক্রমেই ক্রেতাদের কাছে জৌ এর কোম্পানির পণ্য জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
২০০১ সালে জৌ এর কোম্পানির জন্য সবচেয়ে বড় সুযোগটি আসে। এ সময় তারা মোবাইল প্রস্ততকারক কোম্পানি টিসিএল কর্পোরেশনের ফোনের স্ক্রিন তৈরির কাজ পায়। এই সফলতা থেকে ২০০৩ সালে জন্ম নেয় টাচস্ক্রিন তৈরির একটি বিশেষায়িত কোম্পানি, যার নাম লেন্স টেকনোলজি।
জৌ এর কোম্পানি ততদিনে এইচটিসি, নোকিয়া ও স্যামসাং এর মত প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির জন্য কাজ করতে শুরু করেছে। তারপর ২০০৭ সালে যখন অ্যাপল যাত্রা শুরু করে, লেন্স টেকনোলজি আইফোনের টাচস্ক্রিন তৈরি করার কাজ পায়, যা তারা এখনো করে আসছে।
জৌ কুনফেই এর উদ্যোক্তা পরিচয়ের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে তিনি লেন্স টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতা। এই শীর্ষস্থানীয় টাচ-স্ক্রিন প্রস্ততকারক কোম্পানিটি অ্যাপল, স্যামসাং এবং হুয়াওয়ের মত টেকজায়ান্টদের পণ্য সাপ্লাই দিয়ে থাকে।
২০০৩ সালে তিনি শেনজেন লেন্স টেকনোলজি কোম্পানি লিমিটেড নামে আরেকটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। এটিও একটি বিশেষায়িত কোম্পানি যারা বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশের জন্য কাচ এবং স্যাফায়ার ক্রিস্টাল স্ক্রিন তৈরি করে।
লেন্স টেকনোলজিকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় টাচ স্ক্রিন কোম্পানির একটি হিসাবে গড়ে তোলাই হচ্ছে জৌ কুনফে এর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় সাফল্য। আইফোন, অ্যাপল ওয়াচসহ অ্যাপলের নানা ডিভাইসে এখন জৌ এর কোম্পানির টাচস্ক্রিন ব্যবহার করা হয়। অবিশ্বাস্য সফলতার জন্য অনেক নতুন উদ্যোক্তাদের কাছে জৌ একজন রোল মডেল। বিশেষ করে তথ্য প্রযুক্তি সেক্টরে কাজ করা নারীদের জন্য তিনি বিশাল অনুপ্রেরণা।
বাজারের সুযোগ বুঝতে পারার ক্ষেত্রে জৌ এর অসাধারণ দক্ষতা আছে। ব্যবসার কাজ নিজেই দেখভাল করা আর গুণের বিষয়ে আপস না করা হচ্ছে তার দুটি বড় বৈশিষ্ট্য।
ক্যারিয়ারে অবিশ্বাস্য সফলতার কারণে জৌ অসংখ্য পুরস্কার এবং সন্মাননা পেয়েছেন। ফোর্বসের বিচারে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবানদের একজন এবং অন্যতম ধনী সেল্ফ মেড নারী বিলিয়নেয়ার হওয়ার স্বীকৃতি পেয়েছেন। ফরচুন এর দৃষ্টিতে তিনি এশিয়া-প্যাসিফিক এর সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নারীর স্বীকৃতিও অর্জন করেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে জৌ কুনফেই বিয়ে করেছিলেন তার আগের ফ্যাক্টরির বসকে। বিচ্ছেদের আগে এই সংসারে জৌ এর একটি মেয়ে সন্তান ছিল। এরপরে জৌ ২০০৮ সালে তার ফ্যাক্টরির সহকর্মী জেং জুংলাংকে বিয়ে করেন। তাদের একটি ছেলে সন্তান আছে।
জৌ এর শখ হচ্ছে কাজ করা। এছাড়া তিনি পর্বত আরোহন এবং পিংপং খেলতে পছন্দ করেন। জৌ এর সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসে চীনের সবচেয়ে সফল উদ্যোক্তা হবার কাহিনি চীনের লাখ লাখ শ্রমিকদের প্রেরণার উৎস।
বর্তমানে জৌ কুনফেই এর মোট সম্পদের পরিমাণ ৬.৭২ বিলিয়ন ডলার। বিশ্বের তাবৎ বিলিয়নেয়ারদের মধ্যে তার অবস্থান ৪১৫ তম। জৌ কুনফে এই সফলতার কারণ হিসেবে তার শেখার অদম্য ইচ্ছার কথা বলেন।
মাধ্যমিক স্কুলের পড়াশোনা শেষ করতে না পারলেও, তিনি অনেকগুলি পার্ট টাইম কোর্স করেছেন এবং বিভিন্ন বিষয়ের ওপর পড়াশোনা করেছেন। এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, কম্পিউটার চালানো, শুল্ক প্রক্রিয়াকরণ এবং বাণিজ্যিক যানবাহন ড্রাইভিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ। বিচিত্র ধরনের দক্ষতাই উদ্যোক্তা হিসেবে জৌ এর মূলভিত্তি গড়ে দিয়েছিল। জৌ বলেন, “উদ্যোক্তা জীবনে বাধা এলে অধিকাংশ মানুষের আত্মবিশ্বাসে বড় আঘাত আসে। কিন্তু সফলতার আসল কথা হচ্ছে লেগে থাকা, বিশেষ করে সবচেয়ে কঠিন সময়ে লেগে থাকা।”
জৌ এর কঠোরতার জন্য এই ইন্ডাস্ট্রির লোকজন তাকে “ব্রাদার ফেই” নামে ডাকে। অনেকে বলেন, তিনি আসলে পুরুষদের চেয়েও কঠিন।
তিনি একবার কোম্পানির ২০ জন এক্সিকিউটিভদের নিয়ে দল-গঠন বিষয়ে প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৫,০০০ ফুট উঁচু চীনের ডাওয়েই পর্বতারোহনে যান। তার এক্সিকিউটিভদের অনেকেই অর্ধেক পথে হাল ছেড়ে দেন। তবে জৌ এর কথা ছিল কোনো মতেই থামা যাবে না। “কারণ মাঝপথে যখন হাল ছেড়ে দেন, আপনার মধ্যে আর প্রথম থেকে শুরু করার উদ্যম থাকে না। আমরা যখন কাজে লেগে থাকি, তখনই সফল হই। তাই বাধা পেয়ে কখনও হাল ছেড়ে দেবেন না”, তিনি বলেন।
অবিশ্বাস্য ধনসম্পদ ও সফলতার পরেও, তাকে বর্ণনা করা হয় “মিষ্টি ব্যবহার এবং নম্রতা” সম্পন্ন একজন লিডার হিসেবে।
“আমি উচ্চপদবির ব্যক্তি হওয়ার যোগ্যতা রাখি না”, এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন। “আমি মনে করি সফল হলে অহংকারে ভাসতে না দেওয়া এবং খারাপ সময়ে হতাশায় না জড়িয়ে পড়াই জরুরী।” তার মতে, এটি তার বাবার কাছ থেকে শেখা মূল্যবান শিক্ষা।
ঘন নীল রঙের, গোলাকার কাচের একটি বস্তু। যার মাঝখানটা দেখতে অনেকটা চোখের মতো। তবে কি এটি শয়তানের চোখ? ব্যাপারটা হলফ করে বলা মুশকিল! কিন্তু তা নিয়েই বিশ্ব জুড়ে এখন হইচই।
ইনস্টাগ্রামে ‘হ্যাশট্যাগ ইভিল আই’ ব্যবহারের অঙ্ক দেখলে যে কারো চোখই কপালে ওঠার জোগাড়। হলিউডের মডেল, অভিনেত্রী কিম কার্দাশিয়ান থেকে বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান, সকলেই মজেছেন এই চোখে। বাদ পড়েননি বলিউড নায়িকা দীপিকা, ক্যাটরিনা, প্রিয়াঙ্কা, শিল্পা শেঠি। অনেকেরই গয়নাতেই ছোঁয়া রয়েছে এই ‘ইভিল আই’-এর।
অভিনয়, শিল্প, সঙ্গীত, ফ্যাশন জগতের তাবড় নক্ষত্রেরা সেই ইভিল আই আঁকা নানা গয়নায় মজেছেন। সারা আলি খানের গলায় দেখা যায় ইভিল আই দেয়া হার, তো অভিষেক বচ্চন আবার ব্রেসলেট পরেন ইভিল আই আঁকা। বাদ যাচ্ছেন না এই তারকাদের অনুগামীরাও। ফলে ঘরে ঘরে ছেয়ে গিয়েছে ‘ইভিল আই’।
বিশ্বের বড় বড় শিল্পপতি থেকে সাধারণ ব্যবসায়ী সবার শরীরেই ইভিল আই। তা দেখে কলেজপড়ুয়া থেকে পাশের ফ্ল্যাটের কিশোরীরাও সেই চিহ্ন দেয়া গয়না খুঁজছেন। গয়নায় ‘ইভিল আই’-এর ব্যবহার শুধুই কি ফ্যাশন ট্রেন্ড? না কি এই বস্তুটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস?
গয়নায় ‘ইভিল আই’ ব্যবহারের হুজুগ খুব বেশি দিনের না হলেও ৫০০০ বছরেরও বেশি পুরোনো একটি ধারণা এটি। নীলনদের দেশ মানে মিশরীয় সভ্যতায় তার আবির্ভাব। পরে অবশ্য পূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা, ক্যারিবিয়া, লাতিন আমেরিকা হয়ে এক সময়ে ভারতীয় সংস্কৃতিতেও ঢুকে পড়ে এই বিশেষ চোখটি। গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর ‘সিম্পোসিয়াম’-এও ‘ইভিল আই’-এর প্রতি মানুষের বিশ্বাস এবং তার ব্যবহারের নানা উল্লেখ পাওয়া যায়। চিনা ‘ফেংশুই’ শাস্ত্রেও এই জিনিসটি বেশ প্রচলিত।
গ্রিক পুরাণে বর্ণিত ‘ইভিল আই’-এর আকার ক্যারমের স্ট্রাইকারের চেয়ে খানিক বড়। স্বচ্ছ, নীল রঙের কাচের বস্তুটির একদম মাঝখানে থাকে চোখের মণির মতো কালো রঙের একটি বিন্দু। সেই বিন্দুটিকে ঘিরে রয়েছে আরও দু’টি স্তর। বাইরেটা আকাশি নীল এবং তার পরের অংশটি সাদা। ঘন নীল অংশটির উপর দিকে থাকে ছোট একটি ছিদ্র। সেই ছিদ্র দিয়ে গলানো হয় মোটা সুতো বা দড়ি। অনেকটা হারের সঙ্গে থাকা লকেটের মতোই। ওই সুতো থেকে ঝুলতে থাকে ‘ইভিল আই’।
অন্যের নজর যাতে না লাগে, তা নিশ্চিত করাই এই ‘ইভিল আই’-এর কাজ। নজর কাটানোর জন্য শিশুদের হাত-পায়ে কালো কার, কোমরে কিংবা গলায় জালকাঠি পরানোর যেমন চল ছিল, এটাও ঠিক তেমনই। কুনজর তাড়ানোর প্রাচীন সেই চিহ্নই এখন ফ্যাশনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। হলিউড, বলিউড হয়ে পৌঁছে গিয়েছে টলিপাড়ার তারকাদের কাছেও। গোটা বিশ্ব এখন এই ‘এক চোখে’র দিকে তাকিয়ে।
‘ইভিল আই’ শুধু দরজার কোণেই আটকে থাকেনি। ভৌগোলিক কাঁটাতার, ধর্মীয় রীতি-রেওয়াজ পেরিয়ে বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে এটি হয়ে উঠেছে বাঙালির বসার ঘরে কাচের আলমারিতে সাজানো ‘শোপিস’, গাড়ির ‘রিয়ার ভিউ মিরর’-এ ঝুলতে থাকা ‘নজর বাট্টু’, অফিসের ডেস্কে রাখা ‘লাকি চার্ম’। হালে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে গয়নাশিল্পের নকশাও। ব্রেসলেট, হার, অ্যাঙ্কলেট, কানের দুল, আংটি তো বটেই, সঙ্গে ওয়াচ চেন, চাবির রিং সবেতেই ঢুকে পড়েছে ইভিল আই।
মায়ানগরী মুম্বাইতে বচ্চন এবং কাপূরদের সম্পর্ক পারবারিক। সেই সূত্র ধরেই প্রতি বছর অভিনেতা রণবীর কাপূরের বোন রিদ্ধিমা কাপূর সাহনি, অভিষেক বচ্চনের হাতে রাখি বাঁধেন। নিজের তৈরি ‘ইভিল আই’ মোটিফ দেয়া রাখি অভিষেকের হাতে পরিয়েছিলেন রিদ্ধিমা। হলিউডের পপ-গায়ক জাস্টিন বিবারের জন্যও ইভিল আই ব্রেসলেটের নকশা এঁকেছিলেন তিনি।
বিশ্ব জুড়ে একটি চিহ্ন নিয়ে এমন উৎসাহ দেখে নড়েচড়ে বসেছে ‘সোয়ারোভস্কি’, ‘শ্যানেল’, ‘পিপা বেলা’-র মতো আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সংস্থাগুলি। লক্ষ কোটি টাকা মূল্যের ‘ইভিল আই’ গয়না এ দেশের মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে এনে দেয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে ‘ক্যারেটলেন’, ‘ব্লু স্টোন’, ‘মিয়া’-র মতো শৌখিন গয়না প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলিও।
খুঁজলে টিপ, কানের দুল, সেফটিপিন-এর পাশাপাশি ‘ইভিল আই’ দেয়া এক জোড়া অ্যাঙ্কলেটও পাওয়া যাবে রাস্তার হকারদের কাছে। হলিউডের তারকাদের পছন্দের ইভিল আই এখন এ ভাবেই ছড়িয়ে পড়েছে।
‘কুনজর’ থাকুক বা না থাকুক, নতুন ধরনের একটি চিহ্ন তো পাওয়া গিয়েছে। গয়না না কিনলেও কেউ কিনছেন সেই চোখের আকারে তৈরি সুগন্ধি মোমবাতি, তো কেউ কিনছেন টেবিল ক্লথ, কোস্টার, টোট ব্যাগ। আর এ ভাবেই নজর কাড়ছে নজর কাটানোর চিহ্ন।
এসি//
জাতীয়
উত্তরায় লেক থেকে দুই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর উত্তরায় লেকের পানি থেকে দুই স্কুল শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। লেকে গোসল করতে নেমে ওই দুজন শিক্ষর্থী নিখোঁজ...
‘ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা গুরুত্বপূর্ণ ’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের স্থায়ী পর্যবেক্ষক রিয়াদ মনসুরের এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গেলো শুক্রবার ওই বৈঠকে...
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
এক শিক্ষিকা দেরি করে স্কুলে আসার দায়ে তাকে ঘুষি মেরেছেন ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ। এ ঘটনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল...
দুই জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরলো ৪ প্রাণ, আহত ১১ জন
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় ট্রাকচাপায় ইজিবাইকের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। একইদিনে গাজীপুরের শ্রীপুরে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শনিবার...
জাল দলিলে ব্যাংকের ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
অভিনব কৌশলে একই ফ্ল্যাট একাধিক ব্যাংকে মর্টগেজ রেখে লোনের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। বিষয়টি এতদিন...
উপজেলা চেয়ারম্যানকে গুলি করার অভিযোগ নিয়ে যা জানালেন বদি
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলমকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক সংসদ-সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিরুদ্ধে। গেলো বৃহস্পতিবার...
বাংলাদেশে গণমাধ্যম উন্মুক্ত হয়ে আছে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশে গণমাধ্যম মুক্ত নয়, উন্মুক্ত হয়ে আছে। তাই বর্ডার লাইন টানা দরকার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা হয়েছে। গণমাধ্যমকর্মীরা আমাদের...
মিল্টনের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে: হারুন
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ সেসব বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ...
বিপুল পরিমাণ নকল ওরস্যালাইন জব্দ, গ্রেপ্তার ৩
দেশ জুড়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এমন আবহাওয়ায় বেড়ে যায় খাবার ওরস্যালাইনের চাহিদা। এই সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির অসাধুচক্র কারখানা স্থাপন...
বাড়ছে ট্রেনভাড়া, কোন রুটে কত জেনে নিন
ঢাকা থেকে ট্রেনে গাজীপুরে যেতে প্রতি কিলোমিটারে যাত্রীদের যত টাকা ভাড়া গুণতে হয়, এরচেয়ে পঞ্চগড়, খুলনা বা চট্টগ্রাম যেতে কম...
রোববার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত জানালো মন্ত্রণালয়
সুন্দরবনের গহীনে আগুন
বাকরুদ্ধ পপ তারকা নিক!
খাবার খাওয়ার আগে, মাঝে না পরে, কখন পানি পানে হজম ভালো হবে?
স্বাধীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে সমাবেশের ডাক ছাত্রলীগের
মক্কায় প্রবেশে অনুমতি লাগবে সৌদির বাসিন্দাদের
উত্তরায় লেক থেকে দুই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
স্যানিটারি প্যাড বানানো হয়েছিল পুরুষের জন্যই!
বিএনপির আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার
‘ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা গুরুত্বপূর্ণ ’
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- ঢাকা4 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- অপরাধ3 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
- টুকিটাকি5 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- আন্তর্জাতিক2 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
- দেশজুড়ে3 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
- তথ্য-প্রযুক্তি1 day ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
- ঢালিউড2 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
- খুলনা6 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন