Connect with us

অর্থনীতি

আরও কমলো যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের দাম

Avatar of author

Published

on

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের দাম আরও কমেছে। দেশটির কংগ্রেসে মার্কিন জাতীয় ঋণ সীমা চুক্তি পাস হবে কিনা-এ নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে ইউএস মুদ্রার দর আরও নিম্নমুখী হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ মে) গ্রিনব্যাকের বিপরীতে জাপানি কারেন্সির মূল্য বেড়েছে শূন্য দশমিক ৪২ শতাংশ। প্রতি ডলারের দাম স্থির হয়েছে ১৪০ দশমিক ৯৩ ইয়েনে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধান ৬ বৈশ্বিক মুদ্রার বিপরীতে ডলার সূচক নিম্নমুখী হয়েছে শূন্য দশমিক ১৫৩ শতাংশ। বর্তমানে তা ১০৪ দশমিক ১৪০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে যা ছিল ১০৪ দশমিক ২৩০ পয়েন্ট।

ইউরোর মান বেড়েছে শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মূল মুদ্রাটির দর নিষ্পত্তি হয়েছে ১ দশমিক ০৭১৮ ডলারে। গত ২ সপ্তাহের মধ্যে যা সর্বনিম্ন।

পাউন্ডের বিনিময় হার বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ। ব্রিটিশ মুদ্রাটির মূল্যমান দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ২৩৯১ ডলারে।

Advertisement

সিলভার গোল্ড বুলের ফোরেক্স অ্যান্ড প্রিসিয়াস মেটালস রিক্স ম্যানেজমেন্টের পরিচালক এরিক ব্রেগার বলেন, এদিন জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন ঘটেছে। ফলে ডলারের অবমূল্যায়ন হয়েছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো’-তে যমুনা গ্রুপ

Published

on

অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো-২০২৪’-এ অংশ নিয়েছে বাংলাদেশের যমুনা গ্রুপের আওতাধীন একাধিক প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের কমপক্ষে ২০টি দেশ ও অঞ্চলের পোশাকখাতের শতাধিক শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে এই এক্সপোতে।

সিডনির ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে গেলো ১২ জুন তিন দিনব্যাপী এ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো’ শুরু হয়ে শেষ হয় ১৪ জুন। পোশাকখাতের ইন্ডাস্ট্রি লিডার, সাপ্লায়ার ও বায়ারদের এক ছাদের নিচে নিয়ে এসে তাদের মধ্যে আলোচনা, অভিজ্ঞতা বিনিময় ও পণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে উদ্ভাবনী চিন্তার প্রসার ঘটাতে এই আয়োজন একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।

প্রদর্শনীতে যমুনা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হুরাইন এইচটিএফ লিমিটেড, গার্মেন্টস ইউনিট যমুনা ডেনিমস এবং যমুনা ডেনিমস উইভিং লিমিটেডের বিভিন্ন পণ্য প্রদর্শন করা হয়।

এ প্রসঙ্গে যমুনা গ্রুপের পরিচালক ও হুরাইন এইচটিএফ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুমাইয়া রোজালিন ইসলাম বলেন, এর আগে প্যারিস, আমস্টারডাম ও নিউইয়র্কে এক্সপো-তে আমরা আমাদের বিভিন্ন পণ্য প্রদর্শন করেছি। অস্ট্রেলিয়ায় এবারই প্রথম। এটি নতুন অভিজ্ঞতা। অস্ট্রেলিয়ান মার্কেট সম্পর্কে জানা ও বোঝার সুযোগ তৈরি হলো। এছাড়াও এই প্রদর্শনীতে মানসম্পন্ন পণ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিসরের ক্রেতা এবং কোম্পানিগুলোকে আকৃষ্ট করা যায়। আমরা বাংলাদেশের হয়ে সেই চেষ্টাই করেছি। এক্সপোতে কালেকশনগুলো প্রদর্শন করছেন কোম্পানির হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট শাহজেব প্যাটেল।

তিনি আরও জানান, অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রফতানি করা পণ্যের প্রায় শতকরা ৯৩ ভাগই তৈরি পোশাকপণ্য। বর্তমানে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার ৩২তম বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে অবস্থান করছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ব্যাংকিং ও বীমা

শ‌নি-রোববার ব‌্যাংক খোলা যেসব এলাকায়

Published

on

ঈদের আগে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির মধ্যেও তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতন-বোনাসসহ কোরবা‌নির পশু কেনার জন‌্য সুবিধার্থে সীমিত পরিসরে তফসিলি ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

রাজধানীর দুই সি‌টি ও চট্টগ্রাম সি‌টি কর‌পো‌রেশন এবং পশুর হা‌ট সংলগ্ন ব্যাং‌কের শাখা ও উপশাখা খোলা রাখতে ব‌লে‌ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব শাখায় ব্যাংকিং কার্যক্রম রাত ১০টা পর্যন্ত পরিচালনা কর‌তে বলা হ‌য়ে‌ছে। শ‌নিবার ও রোববার (১৫ ও ১৬ জুন) সকাল ১০টা থে‌কে রাত ১০টা পর্যন্ত নির্ধা‌রিত এলাকায় হাট সংলগ্ন ব্যাংকের শাখা ও উপশাখা খোলা থাক‌বে।

এর আগে কেন্দ্রীয় ব‌্যাংক জানায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এবং নাটোরের সিংড়া পৌরসভার তত্ত্বাবধানে ও ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত কুরবানির পশুর হাটগুলোতে অধিক সংখ্যক ব্যবসায়ীর সমাগম ঘটে এবং বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থের লেনদেন হয়ে থাকে। ফলে হাটগুলোতে আর্থিক লেনদেনের নিরাপত্তার বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

কুরবানির পশুর হাটগুলোর নিকট দূরত্বেই বিভিন্ন ব্যাংক শাখা বা উপশাখা তাদের নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। হাটগুলোর নিকটবর্তী এসব ব্যাংক শাখা বা উপশাখা ব্যবহার করে কুরবানির পশু ব্যবসায়ীরা তাদের পশু বিক্রির অর্থ লেনদেনে ব্যাংকের সহায়তা নিতে পারেন। তাছাড়া পশুর হাটে ব্যাংকের অস্থায়ী বুথ খোলা হলে পশু ব্যবসায়ীরা অর্থ লেনদেনে উক্ত বুথের সহায়তা নিতে পারেন।

এ পরিস্থিতিতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরী এবং নাটোরের সিংড়া পৌরসভার পশুর হাটগুলোর নিকটবর্তী ব্যাংকের শাখা বা উপশাখাগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থায় ১৪ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত রাত ১০টা পর্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। আর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কুরবানির পশুর হাটে অস্থায়ী বুথ স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা, উপশাখা ও বুথগুলোতে অতিরিক্ত সময়ে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিশেষ ভাতা দেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

Advertisement

ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

মস্কো এক্সচেঞ্জের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা ব্যবস্থা নিলো রাশিয়া

Published

on

সংগৃহীত ছবি

মার্কিন ডলার ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মুদ্রা ইউরোর লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছে রাশিয়ার প্রধান শেয়ার ও মুদ্রাবাজার মস্কো এক্সচেঞ্জ। ওয়াশিংটন নতুন করে মস্কোর ওপর বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার একদিন পরই পুতিন সরকার এ পদক্ষেপ নেয়।

বুধবার সন্ধ্যায় দেওয়া এক বিবৃতিতে রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, মস্কো এক্সচেঞ্জ গ্রুপের বিপক্ষে নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপের কারণে মার্কিন ডলার ও ইউরোভিত্তিক সম্পদের লেনদেন ও নিষ্পত্তি স্থগিত থাকবে।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এজেন্সি ফ্রান্স-প্রেস (এএফপি) এর প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার মস্কো এক্সচেঞ্জের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি জানিয়েছে ওয়াশিংটন । রাশিয়ার প্রধান শেয়ার ও মুদ্রাবাজারের পাশাপাশি  বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের নিকাশঘর হিসেবেও কাজ করে মস্কো এক্সচেঞ্জ। এ কারণে মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে রাশিয়ার জন্য একটি বড় আর্থিক শাস্তি হিসেবে মনে করছে বিশ্লেষকরা।

মুদ্রার বিনিময় হারের মাধ্যমেই জানা যায় একটি দেশের অর্থনীতি কেমন করছে। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পরের তিন দশকে বেশ কয়েকবার  রুবলের অবমূল্যায়ন হয়েছে। এ নিয়ে রুশ সমাজে ভীতি কাজ করছে। ফলে রাশিয়ার নাগরিকদের অনেকে পশ্চিমা মুদ্রায় তাদের অর্থ সঞ্চয় করতে পছন্দ করেন। আর অর্থনৈতিক সংকটের সময় তারা রুবল বিক্রি করে দেন।

বুধবার সন্ধ্যায় রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক খুব দ্রুত উত্তেজনা প্রশমিত করতে ব্যবস্থা নেয়। ব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়, যেকোনো কোম্পানি বা ব্যক্তি রাশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে মার্কিন ডলার ও ইউরো কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন। নিজস্ব হিসাবে যদি কারও ডলার থাকে, তাহলে তা নিরাপদ থাকবে।

Advertisement

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর বেশিরভাগ রুশ কোম্পানি ও ব্যাংক ইতিমধ্যেই পশ্চিমা মুদ্রার ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়েছে।  মস্কো এক্সচেঞ্জে লেনদেন হওয়া বিদেশি মুদ্রার বেশির ভাগই চীনা মুদ্রা ইউয়ান।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত