Connect with us

বাংলাদেশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আরও ৩৯ জনের করোনা পজিটিভ

Published

on

গত ২৪ ঘণ্টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে নতুন করে আরও ৩৯ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৫৭৭।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী।

তিনি জানান, জেলা হাসপাতাল এবং নাচোল, শিবগঞ্জ, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় ১১৩ জনের মধ্যে ৩৯ জনে পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। তবে তাদের উপসর্গ না থাকায় শুক্রবার (২৮ মে) সকাল থেকে বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনের মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়া শুরু হচ্ছে।

আর জেলা সদর হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে ১৯ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। এছাড়া এক হাজার ১১৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এছাড়া মারা গেছে ২৮ জন।

নতুন আক্রান্তদের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ১৪, নাচোলে ৪, শিবগঞ্জ উপজেলায় ২, গোমস্তাপুরে ১৪ ও ভোলাহাটে পাঁচজন রয়েছেন। এদিকে ভারত হতে এখন পর্যন্ত আসা ৮০ বাংলাদেশির মধ্যে দুইজন করোনা পজিটিভ হয়েছেন।

Advertisement

শুভ মাহফুজ

Advertisement

আইন-বিচার

জামিনে মুক্তি পেলেন জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম

Published

on

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম। বুধবার (৮ মে) বিকালে কুমিল্লা কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান এই শিক্ষক।

ফাইরুজ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনাটি বেশ আলোচিত ছিল। যে ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক দ্বীন ইসলামকে অভিযুক্ত করা হয়। ঘটনাটি কেন্দ্র করে কারাগারে ছিলেন এই শিক্ষক। তবে হাইকোর্টের নির্দেশে আজ  মুক্তি পেয়েছেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, “হাইকোর্টের নির্দেশে আজ দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। দুপুরের পর আমরা কোর্টের অর্ডারটি হাতে পাই। এরপরই তাকে কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। পরিবারের সদস্যরা তাকে গ্রহণ করে নিয়ে গেছেন।“

দ্বীন ইসলামের সাথে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ফাইরুজ অবন্তিকার সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকেও আটক করে পুলিশ। আম্মান এখনো কারাগারে আছেন বলে জানা যায়। গত ১৭ মার্চ ফেসবুক পোস্ট দিয়ে নিজ বাড়ি কুমিল্লাতে আত্মহত্যা করেন ফাইরুজ অবন্তিকা। তাঁর পোস্টে শিক্ষক দ্বীন ইসলাম এবং সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে অভিযুক্ত করেন অবন্তিকা। ঘটনার পর কোতোয়ালি থানায় অবন্তিকার মা একটি মামলা করেন। যে মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ করা হয়েছিল।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য মোটরযানের গতিসীমা নির্ধারণ

Published

on

রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা সদর ও শহর এলাকায় মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার। এছাড়াও এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেলের গতিসীমা ঘণ্টায় ৬০ এবং মহাসড়কে ৫০ কিলোমিটার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) এর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে মোটরসাইকেল চলাচলের এই নির্দেশনা দেয় হয়।

মোটরসাইকেলের পাশাপাশি অন্যান্য মোটরযানেরও গতিসীমা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। প্রাইভেট কার, জিপ, মাইক্রোবাসের সর্বোচ্চ গতি এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার। মহাসড়কেও একই গতিতে চলাচল করতে হবে। বাস-মিনিবাস ও ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানও একই গতিতে এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে চলবে।

ট্রাক, মিনিট্রাক, কাভার্ডভ্যান,ট্রেইলরসহ অন্যান্য মালবাহী মোটরযানের সর্বোচ্চ গতি এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ্টায় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ৫০ কিলোমিটার। মহাসড়কেও একই গতিসীমা মেনে চলতে হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ধারা-৪৪ এর উপধারা-১ এবং সড়ক পরিবহন বিধিমালা, ২০২২ এর বিধি-১২৫ এর উপবিধি-৪ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সড়ক/মহাসড়কে মোটরযানের সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারণ, নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার নিমিত্ত বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা, ২০২৪ সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জারি করা হলো।

Advertisement

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, শহর, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরের মধ্য দিয়ে ব্যবহৃত জাতীয় মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়ক রাস্তার প্রস্থ: ১০.৩ মিটার কমপক্ষে ৬ লেনে বিভক্ত, পৃথক হাঁটা এবং পারাপার সুবিধা আছে এমন সড়কে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

ছেলের ওপর অভিমান করে বাবা-মায়ের বিষ পান

Published

on

নাটোরের গুরুদাসপুরে ছেলের ওপর অভিমান করে বাবা-মায় একসাথে বিষ পান করার ঘটনা ঘটেছে। পরে স্বজন ও স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

বুধবার (৮ মে) সকাল আনুমানিক সাড়ে ৯টায় উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের হামলাইকোল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিষ পানে গুরুত্বর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন মো. আলম শেখ ও তার স্ত্রী মোছা. নাজমা বেগম।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাবা আলম শেখ জানান, তার দুই মেয়ে এক ছেলে। একমাত্র সন্তান মো. সবুজ শেখকে তার শেষ সম্বল সকল জমি-জমা লিখে দিয়েছিলেন। ছেলে তাকে কথা দিয়েছিলো সংসারের সকল দায়িত্ব এবং তার সকল ঋণ পরিশোধ করে দিবে। কিন্তু জমি লিখে নেয়ার পর ছেলে তার কথা রাখেনি। এদিকে ঋণের কারণে পাওনাদারদের অপমান-অপদস্ত নিরবে সহ্য করতে হতো । তাছাড়াও ছেলে ও ছেলের বউ তাদের স্বামী-স্ত্রী ২ জনের সাথেই খারাপ আচরণ করতো। একপর্যায়ে নিজেদের জীবনের ওপর অতিষ্ঠ হয়ে তারা স্বামী-স্ত্রী বিষ পান করেছেন।

ছেলে সবুজ শেখের কাছে তার বাবা-মায়ের বিষ পানে আত্মহত্যার চেষ্টার বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো ধরনের মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।

তবে তার চাচাতো ভাই জুয়েল রানা বলেন, তার চাচা-চাচি ২ জনেই সুস্থ হলে পারিবারিক ভাবে বসে এ বিষয়গুলো সমাধান করার চেষ্টা করা হবে।

Advertisement

গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. স্নিগ্ধা আক্তার বলেন, বিষ পান করে স্বামী-স্ত্রী ভর্তি হয়েছে। ২ জনকেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তবে আলম শেখের স্ত্রী নাজমা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত