Connect with us

ক্যাম্পাস

জবি সাংবাদিক সমিতির বার্ষিক পঞ্জিকার মোড়ক উন্মোচন

Avatar of author

Published

on

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) সাংবাদিক সমিতির ইংরেজি বার্ষিক পঞ্জিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের সভাকক্ষে এই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির আহ্বায়ক সোহাগ রাসিফ ও সদস্য সচিব ইমরান হুসাইনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমেদ, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল, পরিবহন প্রশাসক ড. সিদ্ধার্থ ভৌমিক।

এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও অন্যান্য গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

শিক্ষা

পা দিয়ে লিখে রাব্বি পেলো জিপিএ-৫

Published

on

দুর্ঘটনায় দুই হাত হারিয়ে ফেলায় পা দিয়ে লিখে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল সীতাকুণ্ডের অদম্য তরুণ রাব্বি। সে হাজী তোবারাক আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। দুই হাত না থাকার পরেও পা দিয়ে লিখে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে রাব্বি। সে স্বাভাবিক জন্মগ্রহণ করলেও ২০১৬ সালে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে বিদ্যুৎস্পর্শে তার দুটি হাত কাটা যায়। রাব্বি সীতাকুণ্ড উপজেলার ভাটিয়ারী ইউনিয়নের বজলুর রহমানের ছেলে।

স্থানীয়রা বলেন, শুধু মনোবল আর অদম্য ইচ্ছাশক্তিই তাকে এনে দিয়েছে সুস্থ ও স্বাভাবিক শিক্ষার্থীদের মতোই সাফল্য। পা দিয়ে লিখে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়াতে বাবা-মা, শিক্ষকসহ স্থানীয়দের মুখ উজ্জ্বল করেছে রাব্বি।

রাব্বির বাবা বজলুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, আল্লাহর দরবারে লাখো শুকরিয়া। আমার ছেলের মনোবল ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জন করেছে কৃতিত্ব। অগণিত মানুষের দোয়া ও ভালোবাসা আমার ছেলের সঙ্গে আছে।

রাব্বি বলে, আমি যে শারীরিক প্রতিবন্ধী সেটা কখনো আমি চিন্তা করিনি। আমার মনোবল সব সময় শক্ত ছিল। যার কারণে মানুষের দোয়া ও ভালোবাসায় আমি ভালো রেজাল্ট করেছি। ভবিষ্যতে শিক্ষাজীবন শেষ করে শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন রাব্বি।

ভাটিয়ারী হাজী তোবারক আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কান্তি লাল আচার্য্য গণমাধ্যমে বলেন, শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার পরেও রাব্বি অন্যান্য শিক্ষার্থীদের চেয়ে ভালো ফলাফল করায় আমরা মুগ্ধ। সে জীবনে অনেক বড় হোক এই প্রত্যাশাই করি। রাব্বির মনোবল দেখে কখনো মনে হতো না সে শারীরিক প্রতিবন্ধী। তাই আমি বিত্তবানদের অনুরোধ করব রাব্বির পড়ালেখায় সহযোগিতা যেন তারা এগিয়ে আসেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

পরীক্ষায় অংশ নেয় ৬০০ জন, জিপিএ-৫ পেলো ৫৯৮

Published

on

এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ১২টি ক্যাডেট কলেজ থেকে মোট ৬০০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৯৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। যেখানে পাসের হার শতভাগ এবং জিপিএ-৫ পাওয়ার হার ৯৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

রোববার (১২ মে) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর)  এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, শুধু ভালো ফলাফল অর্জনই নয়, বরং চৌকস ও সুনাগরিক হিসেবে ক্যাডেটদের গড়ে তোলাই ক্যাডেট কলেজগুলোর লক্ষ্য। এজন্য ক্যাডেটদের দৈনন্দিন কার্যক্রমে লেখাপড়ার পাশাপাশি চরিত্র গঠন ও সহশিক্ষা কার্যক্রমকে সমান গুরুত্ব দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ক্যাডেট কলেজের ছাত্রদের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে রয়েছে ক্যাডেট কলেজের অভ্যন্তরীণ সুশৃঙ্খল পরিবেশ, অভিজ্ঞ অনুষদ সদস্যদের সার্বক্ষণিক পরিচর্যা ও তদারকি, ক্যাডেটদের অধ্যবসায়, নিয়মিত পড়াশোনা এবং আন্তরিক প্রচেষ্টা।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ১২টি ক্যাডেট কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার হার ছিল শতভাগ (৯৯.৮৩ শতাংশ)।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

রাতে মোবাইল ঘাটাঘাটির কারণে ফল খারাপ হয়েছে: অধ্যক্ষ ভিকারুননিসা

Published

on

ভিকারুননিসা

এবছর সম্মিলিত মেধা তালিকায় ভিকারুননিসা স্কুল অ্যান্ড কলেজের অবস্থান সপ্তম। সার্বিক বিশ্লেষণে ভিকারুননিসা স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ স্বীকার করেছেন, এবার তাদের প্রতিষ্ঠানের ফলাফল খারাপ হয়েছে।

কেন এই খারাপ ফলাফল ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,  শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো ক্লাসে আসে না।  মোবাইল ঘাটাঘাটি করে রাতে। আর এজন্য শিক্ষার্থীরা সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারে না। অভিভাবকদের বলে ক্লাস হয় না। অনেকে সেটাই বিশ্বাস করে।  কিন্তু ক্লাস হয়।

এছাড়া তিনি মনে করেন, তাদের স্কুলে যে পদ্ধতিতে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়, তা সঠিকভাবে তদারকী হচ্ছে না। অনেক সময়ে উর্ধ্বতনদের চাপে তারা শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের অনুমতি দেন। এসব শিক্ষার্থীরাই ফলাফল খারাপ করে।

বাইরের শিক্ষকদের কাছে পড়ানোর জন্য রেজাল্ট খারাপ হচ্ছে। এমনটা জানিয়ে তিনি আরো বলেন, কিছু কিছু অভিভাবক শিক্ষার্থীদের ক্লাসে পাঠান না। তবে বাইরে শিক্ষকদের কাছে পাঠান। এটা ঠিক না। তিনি মনে করেন, কখনও একজন পেশাদার শিক্ষকের চেয়ে বাইরের শিক্ষক ভালো হবে না।

Advertisement

এবছর ভিকারুননিসা স্কুল থেকে সর্বমোট ২১৯৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। তাদের মধ্যে পাশ করেছে ২১৬১ জন। পাশের হার ৯৮.৪৫% । এরমধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৫২৮ জন। এই হার ৭০.৭৮%।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত