ঢাকা
শতবর্ষী শতাধিক বটগাছের ছায়ায় বসে যে মেলা
Published
12 months agoon
By
নরসিংদী প্রতিনিধিনরসিংদী সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নের সোনর গ্রামের একটি এলাকা দেবালের টেক। শত শতাংশ জমিতে শতবর্ষী শতাধিক বটগাছ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে পাশাপাশি। বছরে একবার বটগাছগুলোর পূজা করেন স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন। একদিনের জন্য জৈষ্ঠ্য মাসের দ্বিতীয় দিনে এই পূজা উপলক্ষে বসে যায় মেলা। এমন দিনে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মৌসুমী ও ফেরী ব্যবসায়ীরা হরেক দোকান নিয়ে বসেন । এই গ্রাম ও আশপাশের এলাকার হাজার হাজার লোক এতে অংশ নেন জাত,ধর্ম-বর্ণ মাড়িয়ে।
গতকাল বুধবার (১৮ মে) কয়েকশ বছরের ঐতিহ্যের এই মেলা দিনভর অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জানা যায়, দেবালের টেক ছিল হারাণ পাল নামের এক ব্যক্তির, তাঁর মৃত্যুর পর পালাক্রমে তাঁর নাতির নাতিরা এখন জায়গাটির ঐতিহ্য ধরে রেখে ভোগদখল করছেন। ঠিক কতবছর আগে এই মেলার প্রচলন শুরু হয়েছিল, তা কেউ জানেন না এমনটি তাঁরাও জানিয়েছেন । তার দাদা, তারও দাদার আমলে এই মেলার অস্তিত্ব ছিল এটুকু বলতে পেরেছেন। সোনর গ্রামের স্থানীয়রা বলছেন, বটগাছগুলো কয়েকশ বছর বয়সী । একটি বটগাছ থেকেই ঠিক একশ বটগাছের বিস্তার ঘটেছে এমনটা কথিত । তবে প্রাকৃতিক কারণে বটগাছের সংখ্যা কিছু কমেছে। শত শত বছর ধরে জৈষ্ঠ্য মাসের দ্বিতীয় দিনে স্থানীয় ও আশপাশের লোকজন এই বটগাছগুলোকে পূজা করে আসছেন। এই উপলক্ষেই বসে যায় মেলা।
এদিকে মেলার কোন আয়োজক নেই, তাই দোকানদার বা দর্শ মনার্থী কাউকে কোন দাওয়াত দেয়া হয় না। সবাই স্বতস্ফূর্তভাবেই এখানে আসেন। ভোর ৬টা থেকে থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চলে এই মেলা। এই মেলা উপলক্ষে গ্রামের বিভিন্ন বাড়ির মেয়েরা নাইয়র আসেন। বাড়িগুলোতে নানা পদের রান্নার আয়োজন হয়। কথিত বিশ্বাস রয়েছে, এই মেলার দিনে ঝড়-বৃষ্টি হবেই। শত বছর ধরে এই দিনে মেলা প্রাঙ্গণে বৃষ্টি হয়ে আসছে। আজও মেলার দিন সকালে একপশলা বৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের মধ্যে বিশ্বাস জন্মেছে, প্রতিবছর এ দিনে ভক্তিভরে বটগাছগুলোর পূজা করেন তারা।
মেলায় গিয়ে দেখা যায়, বটগাছগুলোর সামনে ত্রিপাল বা প্লাস্টিক পেতে নানা ধরণের মুখরোচক খাবার ও বাহারী পন্যের দোকান সাজিয়ে বসেছেন প্রায় শতাধিক মৌসুমী ব্যবসায়ী। সেখানে বিক্রি হচ্ছে, জিলেপি, মিস্টি, সন্দেশ, নানারকম মোয়া ও পিঠাসহ রকমারি খাবার।
এছাড়াও বিক্রি হচ্ছে শিশুদের অনেক ধরণের খেলনা, কসমেটিকস, তৈজসপত্র, বিভিন্ন ধরনের তৈরি পোশাক, মাটি ও বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র। শিশু থেকে বৃদ্ধ, বিভিন্ন বয়সী লোকজন মেলা ঘুরে ঘুরে এসব কিনছেন। এছাড়া খাবারের দোকানগুলোতে ভিড় বেশি দেখা গেছে। বিভিন্ন ছাঁচের মাধ্যমে হাতে মেহেদী রঙের ছাপ দিচ্ছিলেন মাহমুদা বেগম নামের এক মধ্যবয়সী নারী। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৩৫ বছর ধরে এই মেলায় দোকান দিয়ে আসছি। মেলায় আসা কমবয়সী ছেলে-মেয়েরাই আমার কাস্টমার। পছন্দমত ডিজাইনের ছাপ হাতে দেওয়ার পর তাদের মুখের হাসিটা আমার ভালো লাগে।
জিলেপির দোকানদার তপন ঘোষ জানান, যেখানেই মেলার খবর পাই, সেখানেই যাই। তবে শত বছরের বেশি পুরোনো এই মেলায় সবাই নিজে থেকেই আসেন। মধ্যে করোনার সময় দুই বছর নামেমাত্র মেলা হয়েছিল। তবে এবার লোকজন ভালোই আসছেন। বিক্রি-বাট্টাও খারাপ না।
সায়মা আক্তার নামে দর্শনার্থী জানান, একশ বটগাছ দেখতে এখানে আগেও ঘুরতে এসেছিলাম। এতগুলো বটগাছ একসঙ্গে দেখার একটা আনন্দ আছে। আজ মেলা হচ্ছে, খবর পেয়ে দলবেধে আবার এলাম। মেলায় ঘুরে ঘুরে অনেককিছু খেয়েছি। বিশেষ করে আমের আচার ও জিলেপি। গ্রামীণ পরিবেশে এমন মেলা সত্যিই দারুণ।
দেবালের টেকের ভূমিমালিকদের একজন চন্দন কুমার পাল বলেন, এই জমিটির মালিক আমরা কাকাতো-জেঠাতো ভাইয়েরা সবাই। স্থানীয় হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাই মিলেই আমরা জৈষ্ঠ্য মাসের ২ তারিখে এই মেলা উদযাপন করি, বটগাছগুলোকে পূজা দিই। এই মেলার প্রচলন কবে থেকে শুরু হয়েছে তা বলতে পারবো না, শুধু বলতে পারবো শত শত বছরের প্রাচীন এই মেলার কথা আমরা পূর্বপুরুষদের কাছে শুনে এসেছি।
পাঁচদোনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, শত শত বছর ধরে মেলাটির আয়োজন হয়ে আসছে। বটগাছগুলোর বয়সও শত বছরের বেশি। মেলাটির কোন আয়োজক নেই, সবাই স্বতস্ফূর্তভাবে এতে অংশ নেন। স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ গভীর বিশ্বাস থেকে বটগাছগুলোর পূজা করেন।
অন্যরা যা পড়ছেন
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
রাজবাড়ীতে একটি মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। ফলে মেইন লাইন ব্লক হয়ে যাওয়ায় রাজবাড়ীর সঙ্গে ঢাকা, রাজবাড়ী-দৌলতদিয়া ও রাজবাড়ী-খুলনা রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল সাড়ে ৭টায় ২নং রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার তন্ময় কুমার দত্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা মালবাহী ট্রেনটি সকালে রাজবাড়ীর ২নং রেলগেট এলাকার ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন ডিপোতে ঢোকার সময় লাইনচ্যুত হয়। আপাতত এই রুটে সব রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। পোড়াদহগামী লোকাল সাটল ট্রেন পাচুরিয়া রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে আছে। রাজবাড়ীতেই উদ্ধারকারী রিজার্ভ ট্রেন রয়েছে। আশা করছি খুব শিগগিরই লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধার করা যাবে।
এসি//
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিন দিন বাড়ছে রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যে ঢাকার বাতাসের মান আবারও দূষণের দিকে যাচ্ছে। বাতাসে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকিও।
বুধবার (০১ মে) সকাল ৯টা ৫২ মিনিটের দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ৯৬ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭তম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য মাঝারি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৯০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু ; ১৭১ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, ১৬৫ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ইন্দোনেয়ার মেদান , ১৬১ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে পাকিস্তানের করাচি শহর। এ ছাড়া ১৬০ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে ভারতের কলকাতা।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
বাড়ির পেছনে একটি টয়লেটে আটকে রাখা হয়েছিলো এক যুবককে। আটকে রাখাকালীন সময়ে তার খাবার ও পরিচর্যার ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা হচ্ছিলো না। মা, ভাই এবং ভাইয়ের স্ত্রী মিলে নিয়মিত ওই যুবকের দেখাশোনা করতেন। টয়লেটের ভেতরেই বালিশ মাথায় দিয়ে ঘুমাতেন ওই যুবক। এভাবেই মাসের পর মাস চলছিলো। আত্মীয়-স্বজন বা আশপাশের কেউই এঘটনা জানতে পারেনি। সোমবার(২৯ এপ্রিল) দুপুরে স্থানীয় এক ব্যক্তি টয়লেটের নিচের ফাঁকা অংশ দিয়ে দেখতে পান ওই যুবককে। পরে খবর দিলে পুলিশ এসে ওই যুবককে উদ্ধার করে।
এমনই এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের কাশিপাড়া এলাকায়। উদ্ধার হওয়া সুজিত দাস (৩৪) নামে ওই যুবক কাশিপাড়া এলাকার হরেন্দ্র দাসের ছেলে।
নাসিরনগর থানার ডিউটি অফিসার এএসআই কামরুল হাসান বিষয়টি মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল)বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন।
থানা পুলিস জানায়, মানসিক ভারসাম্যহীন সুজিত সাত বছর আগে তার চাচাকে আঘাত করে হত্যা করেন। এ ঘটনায় হত্যা মামলায় জেলে যান সুজিত। পরে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে আবারও পাগলামি শুরু করেন। এতে পরিবারের সবাই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তাই পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার কথা ভেবে বাড়ির পেছনে টয়লেটের ছোট একটি রুমে তাকে আটকিয়ে রাখা হয়।
থানা পুলিশ আরও জানায়, পরিবারের স্বজনরা সুজিতকে অনেক চিকিৎসাও করায়। তবে কোনো কাজ হয়নি। এই রুমে সুজিত প্রায় ৯ মাস আটকা ছিল। সোমবার দুপুরে খবর পেয়ে পুলিশ সুজিতকে ওই রুম থেকে উদ্ধার করে।
টয়লেটে আটকে রাখার বিষয়টি স্বীকার করে সুজিতের মা আরুতি রাণী দাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মা হয়ে সন্তানকে এভাবে আটকে রাখা খুবই যন্ত্রণাদায়ক ব্যাপার। তবুও সামাজিক ও পারিবারিক সদস্যদের নিরাপত্তার স্বার্থে ওকে আটকে রাখা হয়েছিল। আমরা সুজিতের চিকিৎসার জন্য দীর্ঘদিন প্রচেষ্টা চালিয়েছি। কিন্তু সে ওষুধ গ্রহণের ব্যাপারে কোনোভাবেই আগ্রহী নয়। বরং সে বিভিন্ন সময় হিংস্র ও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে।’
জাতীয়
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির...
চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
চাউলের যে পুষ্টিগুন থাকে অতিরিক্ত ছাঁটাইয়ে ও পলিশ কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে...
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা...
প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলেই দায়িত্ব থেকে বাদ : ইসি আলমগীর
উপজেলা নির্বাচনে প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করলেই প্রমাণ ছাড়াই তাকে দায়িত্ব থেকে বাদ দেয়া হবে।অ...
আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে: ড. ইউনূস
আমি নাকি ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করেছি। আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে। এরকম অনেক কটু কথা বড় বড় প্রোগ্রামে...
রিমান্ডে নিয়ে মিল্টনের সব অপকর্ম বের করবো: হারুন
মানবতার সেবক হিসেবে পরিচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত একটি মামলা হয়েছে। মামলায়...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩১
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব : প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি...
ড. ইউনূসসহ ১৪ আসামির জামিন মঞ্জুর
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের...
থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পূর্ণ বিবরণ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, ও সহকর্মীবৃন্দ। আসসালামু আলাইকুম! শুভ সকাল! থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন এর আমন্ত্রণে দ্বিপাক্ষিক সফরে এবং...
কক্সবাজারে বজ্রপাতে ২ লবণ শ্রমিকের মৃত্যু
জাতিসংঘের অস্তিত্ব হাতে গোনা কয়েকদিন, হুমকি দিলো ইসরায়েল
পরিবারের সিদ্ধান্তে বিয়ে ছাড়াই ৩ মাস সংসার, অতঃপর আত্মহত্যা
ভারতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
কথা বলার আগে কোকাকোলার বোতল সরিয়ে দেন রাজা
ইরানে ভূমিকম্পের আঘাত
চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- দুর্ঘটনা6 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
- বাংলাদেশ6 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
- আবহাওয়া5 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- টুকিটাকি3 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- বাংলাদেশ6 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- ঢাকা2 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- খুলনা4 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন